Saturday, December 3, 2016
পিটিসি সাইটে আয় করতে কিছু প্রয়োজনীয় বিষয়
১. একটি কম্পিউটার ও একটি মডেম থাকতে হবে। মডেম না থাকলে মোবাইল দিয়ে ইন্টারনেট কানেকশন করা যেতে পারে।
Friday, December 2, 2016
২$ ইনকাম করুন ফ্রি। নিউ মেম্বারদের জন্য ১০ডলার ফ্রি.
আয় করতে চাইলে কাজ করতে পারেন অ্যাকাউন্ট ওপেন করলেই ১০ ডলার ফ্রি। যা দিয়ে adpack নিতে পারবেন এবং এর profit withdraw করতে পারবেন। নতুন trusted সাইট।
১. Share কেনার সময় কোনো ফি কাটে না। অথাৎ ১টা Share কিনলে ১০ ডলার লাগবে অতিরিক্ত কোনো ফিস লাগবে না। আপনি ফেরত পাবেন ১২ ডলার।
২. অন্যান্য Revshare কোম্পানির মতো প্রতিদিন Surf করতে হবে না।
৩. withdraw দেয়ার সাথে সাথে টাকা Paid করা হয়।
৪. server অত্যন্ত ভালো ও very high speed.
৫. মাত্র ২ ডলার হলেই withdraw করা যায়।
৬. Live Support ব্যবস্থায় সরাসরি সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়।
৭. সরাসরি Facebook এর মাধ্যমে কোম্পানির Support ব্যবস্থা রয়েছে।
৯. এছাড়া কেউ ইচ্ছে করলে ইনভেস্ট না করেও ফ্রি ১০ ডলার দিয়ে একদম ফ্রিতে ইনকাম করতে পারবেন
*এছারাও এর অনেকগুলো payment system রয়েছে যা সব সাইট এ থাকে না।
* ৫ ডলার হলেই টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
*Payment Processor:
Payza
Perfect Money
SolidTrustPay
neteller
Payeer
যা দিয়ে adpack নিতে পারবেন এবং এর profit withdraw করতে পারবে্ন।
বর্তমান অফার
প্রথম নতুন মেম্বারদের জন্য রয়েছে ১০ ডলার ফ্রি জা দিয়ে adpack নিতে পারবে এবং এর profit withdraw করতে পারবে।
কোম্পানিটি trusted revshare এর সমন্বয়ে গঠিত
Thursday, December 1, 2016
নিউবাক্স থেকে কিভাবে দৈনিক ৫ ডলার আয় করবেন জেনে নিন একনজরে !!!
আমরা অনেকেই হয়তো Neobux এ কাজ করা শুরু করে দিয়েছি বা অনেক দিন ধরে কাজ করছি কিন্তু ইনকাম করতে পারছি না একেবারেই। অনেকে আবার নিউবাক্সে কাজ শুরু করব ভাবছি, কেউ আবার ভাবছি জগতে কত পিটিসি সাইটের নামতো শুনলাম, বেশির ভাগই স্ক্যাম করে চলে যায়। কিন্তু ৯৯% নিশ্চয়তা এই সাইটটিতে পাবেন। এই সাইট থেকেই আয় করার ইচ্ছা নিয়ে কাজ শুরু করুণ ইনশা অাল্লাহ আপনিও সফল হবেন। তবে এক্ষেত্রে একটু ভাল দিক নির্দেশনার প্রয়োজন রয়েছে।
কাজ না করলে শুধু শুধু একাউন্ট না করার জন্য অনুরোধ রইল।
প্রারম্ভিক বক্তব্য
নিউবাক্স পিটিসি সাইটের একটি আলোচিত নাম। পৃথিবীতে প্রায় লক্ষাধিক ব্যক্তি নিউবাক্স থেকে বড়লোক হয়েছেন যা অতিব সত্য। নিউবাক্সের আয় শুরু হয় অতি অল্প দিয়ে আর ৬-৯ মাস কাজ করার পর আয়ের পরিমাণ হয় অবিশ্বাস্য। এর জন্য দরকার একটু মাথা খাটানো আর থাকা চাই আত্মবিশ্বাস ও ধৈর্য্য। জানতে হয় নিউবাক্সের বিজনেস পলিসি। এক সময় বাংলাদেশে নিউবাক্স সম্পর্কে জানা শোনা লোক ছিল অল্প। বর্তমানে বাংলাদেশে অনেকেই কাজ করছেন এবং নিউবাক্স সম্বদ্ধে জানেন। কাজেই আপনার জন্য এখন বেটার চান্স।
ছোট একটি ধারণা:
আপনি শুরুতেই Neobux থেকে ভাল আয় করবেন এমনটা আশা করা থেকে বিরত থাকুন। ফ্রী মেম্বার হিসেবে যদি আপনি দিনে ২০টি অ্যাড ভিউ করেন তাহলে আপনার আয় হবে মাত্র ২ সেন্ট। তবে পরিকল্পনা করুন কিভাবে এই সেন্টকে ডলারে রূপান্তর করবেন।
সুবিধাসমূহ
1.withdraw দেয়ার সাথে সাথে instant টাকা Paid করা হয়।
2.server অত্যন্ত ভালো ও very high speed.
3. মাত্র ২ ডলার হলেই withdraw করা যায়।
4. Live Support ব্যবস্থায় সরাসরি সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়।
5. এছাড়া কোম্পানির Support ব্যবস্থা অত্যন্ত কার্যকর।
অসুবিধাসমূহ
মোবাইল এবং প্যাড ব্যবহার করা নিষিদ্ধ।
একটি কম্পিউটার দিয়ে মাত্র একটি একাউন্ট করা যাবে।
নিউবাক্সে কাজ করতে একটি সেপারেইট IP ব্যবহার করতে হবে।
কিভাবে register হয়ে কাজ করবেন নিচে
আয়ের আসল ক্ষেত্র:
PTC সাইট সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার রেফারাল এর উপর।যার রেফারাল যতো বেশি তার আয় ততো বেশি। তাই আপনার যদি কোন রেফারাল না থাকে তাহলে ১ সেন্টকে ১ ডলারে রূপান্তরিত করতে অনেক সময় লেগে যেতে পারে।। হয়তো বা আপনি ততদিনে এই সাইট থেকে আয়ের আশাই ছেড়ে দিবেন। তাই Neobux এর সব থেকে ভাল দিক হল আপনার Direct রেফারাল বাড়ানো। আর Direct রেফারাল না থাকলে নিউবাক্স থেকে রেন্ট রেফারেল ভাড়া করতে পারেন।
পরবর্তী স্টেপ:
Direct রেফারাল কিভাবে বাড়াবেন এবং রেন্ট রেফারেলদের কিভাবে পরিচালনা করবেন তার আলোচনা এই সপ্তাহের ভিতরে আমি একটি গবেষণামূলক ফিচার পোষ্ট লিখব ইনশা আল্লাহ।আপনারা অবশ্যই আমার সাথে থাকবেন আশা করছি।
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুণ –
এখানে ক্লিক করুণ
https://www.neobux.com/?r=Tozammel15
নিউবাক্স এর যাত্রা শুরু:
নিউবাক্স ২৫ মার্চ ২০০৮ সালে প্রাক রেজিষ্ট্রেশনের মাধ্যমে তাদের কাজ শুরু করে। তারপর অফিসিয়ালভাবে কাজের উদ্ভোধন হয় ৩০ এপ্রিল ২০০৮ সালে। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত কোনো ঝামেলা ছাড়াই neobux তাদের কাস্টমারদের পেমেন্ট দিয়ে আসছে। বর্তমানে (neobux) এর ৩ কোটি মেম্বার আছে। তাছাড়া প্রতিদিন তাদের সদস্য সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
নিউবাক্স–এ আমার যাত্রা শুরু এবং বর্তমানঅবস্থা:
নিউবাক্স-এ আমার যাত্রা শুরু: ০১-০৯-২০১৫
গোল্ডেন মেম্বারশীপ অর্জন: ২৭-১০-২০১৫
গোল্ডেন প্যাক ক্রয়: ১১-১১-২০১৫
বর্তমানে Direct Referrals : ৭৭ জন।
বর্তমানে Rental Referrals : ১৪৮৮ জন
প্রতিদিন নিউবাক্স থেকে আয় ২২/২৩ ডলার।
নোট : প্রথম থেকে এই লিখাটি পোস্ট করা পর্যন্ত একদিনও আমি কাজ মিছ করি নাই।
যারা আমার রেফারেল লিংক ব্যবহার করে কাজ করতে ইচ্ছুক আমি তাদেরকে সব রকমের ট্রেনিং দিতে প্রস্তুত। আসলে এই ছোট একটি সাইট নিউবাক্স-এ জানার আছে অনেক কিছুই। নিউবাক্স এর পলিসি ভালোভাবে বুঝতে না পারলে আয় বাড়ানো খুবই কঠিন। একটি দ্রুভ সত্য কথা হলো পিটিসি সাইটে কাজ করে শতকরা ১০ জন লোক প্রতিষ্টিত হতে পারেন। বাকী ৯০% লোক পিটিসি সাইটের নিয়ম না জানার কারণে এবং দৈর্য শক্তির অভাবে কিছুদিন কাজ করার পর কাজ করা ছেড়ে দেন।
নিউবাক্স থেকে দু’টি পদ্ধতিতে আয় করা যায়। নিচে বিস্তারিত আলোচনা হবে।
কোনো ইনভেস্ট না করে আয় করা:
এ পদ্ধতিতে আয় করতে একটু সময় লাগবে। কিন্তু একদিন না একদিন আপনার আয়ের পরিমাণ দেখে আপনি নিজেও অবাক হয়ে যাবেন।
উপরের লিংকে ক্লিক করে আপনি একটি ফ্রি একাউন্ট খুলুন। তারপর টানা ১৫ দিন কাজ করে যান।
যেই সময় আপনি একাউন্ট খুলবেন এই সময় হলো আপনার লকাল টাইম ( Local Time ) ।আপনি প্রতিদিন নিউবাক্স এর সার্ভার টাইমে ( Server Time ) ক্লিক করতে হবে। আমাদের দেশীয় সময় সকাল ১০ ঘটিকার সময় নিউবাক্স এর নতুন দিন শুরু হয়। এবার আপনি প্রতিদিন একাউন্টে ঢুকে এডগুলোতে ক্লিক করতে থাকুন। একদিনও যেন মিছ না হয়। বিশেষ করে হলুদ রংয়ের ৪ টি নির্ধারিত এডে (Fixed Advertisement ) ক্লিক করবেন। তা না হলে আপনার রেফারেল কমিশন পাবেন না। আজকে যে এডগুলোতে কিালক করবেন তার বিনিময়ে আগামী কালকে আপনার রেফারেল কমিশন দেয়া হবে।
কিভাবে কাজ করবেন:
লগিং করার পর উপরে View Advertisements লিখায় ক্লিক করে প্রতিটি এড দেখা শুরু করবেন। এভাবে সব কয়টি এডে ক্লিক করে এড দেখবেন। বিশেষ করে হলুদ রংয়ের ৪টি (Fixed Advertisements) এডগুলোতে ক্লিক করবেন। তা না করলে আপনার রেফারেল ইনকাম পাবেন না। এডগুলো দেখার সময় কোনো কোনো কম্পিউটারে Flash না থাকলে সমস্যা হবে। এ রকম সমস্যা ধেখা দিলে Flash player টি download করে install করে নিবেন। নিচের লিংকে ক্লিক করলেই এই flash player download করতে পারবেন।
আয় বাড়াবেন কিভাবে :
টানা ১৫ দিন কাজ করার পর আপনি রেফারেল ঢুকানোর যো্গ্যতা অর্জন করবেন। তখন আপনার রেফারেল লিংক কপি করে তা বন্ধুদের কাছে অথবা আত্মীযদের কাছে শেয়ার করুন। তাদেরকে আপনার লিংকে ঢুকাতে থাকুন। আস্তে আস্তে আপনার আয় বেড়ে যাবে।যখন আপনার একাউন্টে ৬০০ পয়েন্ট জমা হবে তখন ৩ জন রেন্ট রেফারেল ভাড়া করবেণ।এতে আপনার আয় আরো বেড়ে যাবে। এভাবে টাকা উত্তোলন না করে রেন্ট রেফারেল বাড়াতে থাকুন যতক্ষন না আপনার রেন্ট রেফারেল ( Rental Referrals ) 250 হবে। 250জন রেন্ট রেপারেল হলে 90ডলার দিয়ে চাইলে আপনি গোল্ডেন মেম্ভারশীফ আর্জন করতে পারেন। তাহলে আপনার আয়ের পরিমাণ অনেক গুণ বেড়ে যাবে।রেন্টাল রেফারেল ক্লিক করলে আপনার একাউন্টে ব্যালেন্স জমা হবে। আর হ্ঁ্যা, যে সকল রেন্টাল রেফারেল ৫ দিন পর্যন্ত ক্লিক না করবে তাদেরকে রিসাইকেল (Recycle)করবেন।
১৫ দিন কাজ করলে কি দাড়াবে?
১৫ দিন কাজ করার কারণে আপনার একাউন্ট ব্যালেন্স হতে পারে:- ৩২ গুণ ০.০০১ গুণ ১৫ দিন = ৪৮০ পেনি। এখনো আপনার ১ ডলার হতে বাকী আছে ৫২০ পেনি।১৫ দিন কাজ করার কারণে আপনি Direct Referrals প্রবেশ করানোর যোগ্যতা অর্জন করলেন। ১৫ দিন পর আপনি কয়েক জন Direct Referrals ঢুকাতে পারেন। যারা কাজ করলে প্রতিদিন আপনার একাউন্টে ব্যালেন্স জমা হবে।ধরুন, আপনি কোনো Direct Referrals ঢুকাতে পারবেন না। তাহলে আপনার আরো ৫ দিনের মতো কাজ করতে হবে। তখন আপনার একাউন্টে ব্যালেন্স হবে:- ৩২ গুণ ০.০০১ গুণ ৫ দিন = ১৬০ পেনি। মোট ব্যালেন্স হবে- ৪৮০+১৬০= ৬৪০ পেনি।
এখন আপনি ৬০০ পেনি দিয়ে ৩০ দিনের জন্য ৩ জন Rent Referrals কিনবেন। এই Rent Referrals এর কেউ যদি একদিন কাজ করে তাহলে আপনার একাউন্টে সাথে সাথে ২০ পেনি জমা হবে। ৩ জন কাজ করলে ২০ গুণ ৩= ৬০ পেনি হবে। এভাবে আপনার আয়ের গতি বাড়তে থাকবে। এদিকে আপনার কাজের আয় তো জমা হবেই।
এভাবে ১০ দিন চলতে থাকলে আপনার একাউন্ট ব্যালেন্সে আরো ৩ জন Rent Referrals কেনার টাকা হয়ে যাবে। এই টাকা দিয়ে বার বার Rent Referrals কিনতে থাকুন। আর আপনার নিজের কাজ চালিয়ে যান। এই নিয়মে ২ মাস কাজ করার পর আপনার আয়ের গতি অবশ্যই বেড়ে যাবে।
এতো দিনে আপনিও জেনে যাবেন নিউবাক্সের খুটিনাটি বিষয়াদি। এতক্ষণ আমি যে আলোচনা করলাম তা হলো কেবল এডগুলোতে ক্লিক সম্পর্কে। এডে ক্লিক দিয়েতো আয় করবেন সেইসাথে মিনিজব, সার্ভে, পয়েন্ট অফার, কয়েন অফার ইত্যাদি থেকে প্রতি সপ্তাহে ইনকাম করা যাবে অন্তত ১-২ ডলার। আর এই কাজগুলো করার জন্য আপনাকে নিউবাক্স থেকে কিছু পয়েন্ট দেয়া হবে। এই পয়েন্ট দিয়ে আপনি Rent Referral দের Recycle ও Extend করতে পারবেন।
আর এই কাজগুলো করতে হলে আপনাকে নিউবাক্স সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে।
এভাবে ৩ মাস কাজ করলে আপনার দৈনিক ইনকাম হতে পারে ৩ ডলার এবং মাসিক ইনকাম দাড়াবে ৩ গুণ ৩০= ৯০ ডলার। অর্থাৎ ৭২০০ টাকা।
পরামর্শ:
প্রথমে ২ ডলার উত্তোলন করে পরিক্ষা করবেন। যদি সাথে সাথে টাকা একাউন্টে চলে যায় তাহলে কাজ করবেন, না হলে কাজ বন্ধ করে দিবেন।আর যদি একাউন্টে চলে যায় তাহলে আর কোনো টাকা উত্তোলন না করে Rent Referrals কিনতে থাকবেন।এভাবে কাজ করে যখন আপনার Rent Referrals 250 জন হবেন তখন একাউন্ট আপগ্রেড করার টার্গেট করবেন। একাউন্ট গোল্ডেন না করলে নিউবাক্সে ইনকামের মজা পাবেন না।যেদিন একাউন্ট আপগ্রেড করবেন, মনে রাখবেন আপনার অপেক্ষা ও কষ্টের দিন অনেকটাই কমে গেছে।
একাউন্ট আপগ্রেড করলে কী হয়?
প্রতিদিন আপনাকে ৯টি Fixed Advertisements দেয়া হবে যার ১টির মান হলো ১০ পেনি। আপনি প্রতিদিন পাবেন ১০ গুণ ৯= ৯০ পেনি। আর আরো যে এডগুলো দেয়া হবে এগুলোতো থাকবেই।প্রতি Rent Referrals ক্লিক করলে আপনি পাবেন প্রতিজনে ৪০ পেনি। যদি Rent Referral দের মধ্যে মোট ২৫ জন ক্লিক করে তখন আপনি পাবেন ১ ডলার। এদিকে Direct Referral দের একজন কাজ করলে আপনি জনপ্রতি পাবেন ২০ পেনি। এখন হিসেব মিলিয়ে দেখুন আপনার আয়ের গতি কেমন।
Rent Referrals ক্লিক না করলে কী করবেন?
প্রথমেই বলি, আপনি Rent Referrals কিনবেন বাংলাদেশের সময় রাত ঠিক ১২টার পর। রাত ১২টা থেকে সাড়ে ১২টার ভিতরেই Rent Referrals কিনবেন। তাহলে আপনি ভালো মানের Rent Referrals পাবেন। এরা সবাই কাজ করবে। এরপরও কিছু Rent Referrals কাজ নাও করতে পারে। তখন প্রতি ৫ দিন পর এদেরকে Recycle করবেন।নিউবাক্সের কিছু টেকনিক আছে আপনাকে সেটা আবিস্কার করতে হবে। তাহলে আপনার জীবনের মোড় পাল্ঠে যাবে।
দ্বিতীয় পদ্ধতি
সামান্য টাকা ইনভেস্ট করবেন।
প্রথমেই বলে রাখি যে, নিউবাক্স-এ টাকা ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার কোনো ভয় নেই। এটা পৃথিবীর নাম করা ভালো ও বিশ্বস্থ কোম্পানি।আপনি একটি ফ্রি একাউন্ট খুলুন। ফ্রিতে একাউন্ট খুললে আপনি হবেন একজন Standard Member. তারপর ২০ ডলার দিয়ে ১০০ জন রেন্ট রেফারেল কিনতে হবে।
এরপর টানা ৭দিন কাজ করে যান। ৭দিন কাজ করলে এবং আপনার রেন্ট রেফারেলদের কাজের আয় হিসেব করে যা ডলার হবে এগুলো মিলিয়ে আরো যদি ডলারের দরকার হয় পাইজা একাউন্ট থেকে এনে আরো ২০ ডলার দিয়ে পুনরায় ১০০ জন রেন্ট রেফারেল কিনবেন। এবং আরো ৭দিন কাজ চালিয়ে যাবেন। ৭দিন কাজ করলে আপনার একাউন্টে আশা করি ২০ ডলারের মতো টাকা জমা হয়ে যাবে। এই ২০ ডলার দিয়ে তৃতীয় সপ্তাহে আবার ৫০ জন রেন্ট রেফারেল কিনবেন। কাজেই ২১ দিন অতিবাহিত হওয়ার পর আপনার এখন মোট ২৫০ জন রেন্ট রেফারেল হল। এবার আর রেন্ট রেফারেল না কিনে ৭দিন এদেরকে পরিচালনা করুণ। যে সকল রেন্ট রেফারেল ক্লিক করবে না তাদেরকে রিসাইকেল করুণ। এভাবে ৪র্থ সপ্তাহের মধ্যেই আপনার রেন্ট রেফারেলদের ক্লিক এভারেইজ ভালো পজিশনে নিয়ে যেতে হবে।
এভারেইজ ভালো হলেই ৯০ ডলার দিয়ে আপনার একাউন্ট আপগ্রেড করূণ। একাউন্ট আপগ্রেড করলে কি হবে এটাতো পূর্বে আলোচনা করেছি।এইভাবে রেন্ট রেফারেল কেনা এবং একাউন্ট আপগ্রেড করাতে আপনার ১০ হাজার টাকা খরচ হয়ে যেতে পারে।একাউন্ট আপগ্রেড করার পর প্রতি সপ্তাহে ১০০ জন করে রেন্ট রেফারেল কিনতে পারেন। কিন্তু আমার পরামর্শ হল রেন্ট রেফারেল না কিনে এই ২৫০ রেফারেলদের অন্তত ৩ মাসের জন্য extend করা। সবাই যখন ৩/৮ মাসের জন্য extend করবেন তারপর প্রতি সপ্তাহে ১০০ জন করে রেন্ট করে করে ২০০০ রেন্ট রেফারেল কিনতে থাকবেন। আর হ্যাঁ, রেন্ট রেফারেল ক্লিক না করলে ঘাবড়ানোর কোনো দরকার নেই।তার কারণ নিচে আলোচনা করা হলো:
রেন্ট রেফারেল যদি কাজ না করে?
যদি আপনি গোল্ডেন মেম্বার হন তাহলে রিসাইকেল করার দরকার নেই। কারণ রেন্ট রেফারেল যদি ১৪দিন ক্লিক না করলে গোল্ডেন মেম্বার হিসেবে কোম্পানি আপনাকে বিনা টাকায় এদেরকে রিসাইকেল করে দিবে। এতে আপনার কোনো ফি লাগবে না।আপনি কেবল রেফারেলদেরকে extend করতে থাকুন।
২০০০ রেন্ট রেফারেল হলে আপনার প্রতিদিনের ইনকাম হবে ২৫-৩০ ডলার। গড়ে ২৫ ডলার হলে মাসে হবে ২৫ গুণ ৩০= ৭৫০ ডলার। এই ডলার থেকে রেন্ট রেফারেলদের খরচ বাবদ লাগবে ১০ গুণ ৩০= ৩০০ ডলার। বাকী থাকল ৪৫০ ডলার। তার মানে আপনার মাসিক ইনকাম দাড়ালো ৪৫০ গুণ ৮০= ৩৬০০০ টাকা (আনুমানিক হিসেব ) ।
রেন্টাল রেফারাল Maintenance policy:
প্রথমেই Neobux এ আপনার সার্ভার এর সময় এবং আপনার অ্যাড রিসেট হওয়ার সময় খুজে বের করুন। Neobux এর নিয়ম অনুযায়ী আপনি যদি আপনাকে দেওয়া ৪টি হলুদ রঙের অ্যাড ক্লিক না করেন তাহলে পরবর্তী দিন আপনি আপনার কোন রেফারাল থেকে আয় করতে পারবেন না। এমনকি আপনার Direct Referral থেকেও না।
দৈনিক ৫ ডলার আয় করবেন কীভাবে?
দৈনিক ৫ ডলার ইনকাম করতে চাইলে আপনার কি কি লাগবে?
১. একাউন্ট আপগ্রেড থাকতে হবে
২. একটি android মোবাইল থাকতে হবে
৩. ২৫০ জন রেন্ট রেফারেল থাকতে হবে
৪. Account এর বয়স ৬ মাস হতে হবে
কিভাবে আপনি Neobux এর সার্ভার সময় জানতে পারবেন?
প্রথমে আপনার Neobux এর অ্যাকাউন্ট এ লগিন করুন। তারপর View Advertisement এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ আসলে পেজ এর উপরের দিকে বাম দিকে দেখুন আপনার অ্যাড রিসেট এর সময় এবং ডান দিকে বর্তমান সার্ভার এর সময় দেওয়া আছে। এখন আপনি হিসাব করে নিন।
সবথেকে ভাল আপনি একদিন খুব ভাল ভাবে খেয়াল করুন কখন আপনার অ্যাড রিসেট হচ্ছে। মানে বাংলাদেশী সময়ের ঠিক কোন সময় আপনার অ্যাড রিসেট হচ্ছে তাহলে আপনার ক্লিক করতে সুবিধা হবে। প্রতিদিন ঠিক ঐ সময়েই আপনি নতুন অ্যাড পাবেন। যেমন আমার অ্যাড রিসেট হয় প্রতিদিন বাংলাদেশী সময়ে বিকাল ৪ টা ৪৭ মিনিটে।
আমার মনে হয় সার্ভার এর সময় এবং অ্যাড রিসেট সময় সম্পর্কে একটু হলেও আপনাদের ধারনা দিতে পেরেছি। প্রথম প্রথম একটু কঠিন মনে হবে তবে এটা নিশ্চিত খুব তাড়াতাড়ি-ই আপনি সব শিখে যাবেন।
**ডিসকাউন্ট**
আপনি Autopay চালু রাখলে ১৫% ডিসকাউন্ট পাবেন। যেমন আপনার প্রতিটি রেফারাল এর জন্য প্রতি মাসে পে করতে হবে ৩০ সেন্ট তবে আপনি যদি অটো পে চালু রাখেন তাহলে পে করতে হবে ২৫.৫ সেন্ট
এবার আসি রিনিউ এর ডিসকাউন্ট এ
১৫ দিনের জন্য ০%
৩০ দিনের জন্য ৫%
৬০ দিনের জন্য ১০%
৯০ দিনের জন্য ১৮%
১৫০ দিনের জন্য ২৫%
২৪০ দিনের জন্য ৩০%
এখন দেখা যাচ্ছে ১৫, ৩০ এবং ৬০ দিনের রিনিউ এর জন্য আমরা যে ডিসকাউন্ট পাচ্ছি তা অটো পে এর ডিসকাউন্ট থেকে কম (১৫%)। তাই অটো পে চালু রাখাই সবচেয়ে ভাল। তবে আপনি যদি ৯০ বা তার চেয়ে বেশি দিনের জন্য রিনিউ করেন তাহলে অটো পে বন্ধ রাখুন এবং আপনার রেফারাল এর মেয়াদ বাড়িয়ে নিন।
এবার বলবো সব থেকে important বিষয় BEP সম্পর্কে।
BEP কি?
BEP মানে হচ্ছে break even point বা আপনার ভাড়া করা রেফারাল এর গড় (avg.)
ক্লিক এর পরিমান। এখন আপনার রেফারাল এর পরিমানের উপর আপনার BEP এর পরিমান কম বেশি হবে। আপনি যদি আপনার BEP এর নিচে থাকেন তাহলে আপনি লস এ আছেন আর যদি BEP এর উপরে থাকেন তাহলে লাভ এ আছেন।
কখন আপনি একটি রেফারাল Recycleকরবেন?
এর জন্য প্রথমে আপনাকে আপনার BEP নির্ণয় করতে হবে।
Standard Member বা ফ্রি মেম্বার হিসেবে আপনি নিচের হিসাব অনুসরণ করুন।
আপনার যদি ১ – ২৫০টি রেফারাল থাকে তাহলে রিনিউ এর সময়ের ওপর আপনার BEP কমবে বা বাড়বে।
যেমন,
রেফারাল এর মেয়াদ
Break even point (BEP)
১৫ দিন =১.৩৩৩
৩০ দিন = ১.২৬৭
৬০ দিন = ১.২০০
৯০ দিন = ১.০৮৯
১৫০ দিন = ১.০০
২৪০ দিন = ০.৮৭
- এসব বিষয় জানতে চাইলে help এবং FAQ ভালোভাবে পড়বেন। এছাড়া যদি সমস্যা হয় তাহলে support এ massage এর মাধ্যমে জানতে পারবেন।neobux support প্রক্রিয়া খুবই সচল। আপনার massage এর উত্তর ১-২ ঘন্টার ভিতরে জানিয়ে দেয়া হবে।
Tuesday, November 29, 2016
payza bank of Bangladesh
কিভাবে Payza একাউন্ট তৈরি করবেন :
Payza তে একাউন্ট করতে চাইলে Payza account create now free please click here?
- তারপর Sign Up তে ক্লিক করুন.
- Personal সিলেক্ট করুন।
- ফর্ম টি সঠিক ভাবে ফিল আপ করে Next Step এ ক্লিক করুন আপনার National ID কার্ড এর সব তথ্যের সাথে মিল রেখে। মনে রাখবেন কোন ভুল তথ্য দিলে কিন্তু একাউন্ট ভেরিফাই হবে না।
- সেকন্ড স্টেপ এ আপনি আপনার Email address , Password , Transaction Pin (যা ডলার সেন্ড করতে দরকার হবে)এবং Security Question সিলেক্ট করে Answer লিখে Final Step এ ক্লিক করতে হবে.
- তারপর যে ইমেল দিয়ে Registration করলেন সেই ইমেল এর লগিন করে ইনবক্স এ গিয়ে আপনার Payza Account Validation করতে হবে.
- আপনার কাজ শেষ। আপনার একাউন্ট তৈরি হয়ে গেছে। এবার ভেরিফাই করার পালা।
কিভাবে Payza একাউন্ট ভেরিফিকেশন করবেন:
দুইভাবে Payza তে একাউন্ট ভেরিফাই করা যায়ঃ
- 1.Document Validation
2.Photo ID Validation
Document Validation পদ্ধতি ব্যাবহার করে একাউন্ট ভেরিফাই করতে গেলে যা যা লাগবে :
- আপনার পেজা একাউন্টে লগইন করে উপরে ডান দিকে Verification এ ক্লিক করুন।
- এখান থেকে আপনার পছন্দের অপশনটি বেছে নিন । আমি Document Validation অপশনটি বেছে নিলাম ।
- Photo ID অপশন থেকে যেকোনো একটি অপশন বেছে নিন এবং Choose File থেকে আপনার ডকুমেন্টের স্ক্যান কপিটি সিলেক্ট করুন ।
- এবার তার নিচে Bank Document এর নিচে Bank Statementএ টিক চিহ্ন দিয়ে ব্যাংক স্টেটমেন্টের স্ক্যান কপিটি সিলেক্ট করে দিন ।
- Document অবশ্যই Jpeg Format এ দিতে হবে।সবকিছু ঠিক থাকলে Next চাপুন ।
- আপনার আপলোড করা ডকুমেন্টের প্রিভিউ দেখতে পাবেন.সবকিছু ঠিক থাকলে সেন্ড অপশনে ক্লিক করে আপনার রিকোয়েস্টটি সেন্ড করুন ।এবার দেখা যাক কিভাবে Photo ID Validation পদ্ধতিতে ভেরিফাই করবেন :
- আবার Verification এ গিয়ে Photo ID Validation অপশন সিলেক্ট করুন ।
- নিচের মত পেজ পাবেন ।Photo ID থেকে আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড , পাসপোর্ট কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্ক্যান কপিটি সিলেক্ট করে Next চাপুন ।
- Document অবশ্যই Jpeg Format এ দিতে হবে।আপনার আপলোড করা ডকুমেন্টের প্রিভিউ দেখতে পাবেন ।
- সবকিছু ঠিক থাকলে Send অপশনে ক্লিক করে রিকোয়েস্ট সেন্ড করুন ।
- ভেরিফিকেশন রিকোয়েস্ট দেবার 2-3 দিনের মাঝেই পেজা থেকে রিপ্লাই পাবেন ।
- আপনার আপলোড করা ডকুমেন্ট যদি সঠিক হয় তাহলে পেজা আপনার একাউন্ট ভেরিফাই করে দেবে ।
- তবে যদি আপনার ভেরিফিকেশন রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করা না হয় তাহলে পেজা থেকে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে কি কারনে আপনার রিকোয়েস্ট একসেপ্ট কয়ার সম্ভব হয়নি ।
একাউন্ট ভেরিফাই করার রিকোয়েস্ট একসেপ্ট না হবার কিছু কারন :- আপনার সাবমিট করা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি অস্পষ্ট হলে ।
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টে দেয়া নাম বা ঠিকানার সাথে যদি আপনার পেজা একাউন্টের নাম বা ঠিকানা না মেলে ।
- আপনার সাবমিট করা ডকুমেন্ট ব্রোকেন হলে ।
অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেছে যে Scan Copy আবার কি আর এটা কোথাই পাবঃScan Copy হল আপনার NID অথবা যেকোন Document এর Scan করা কপি। এই Scan Copy আপনি চাইলে যেকোন কম্পিউটার এর দোকান থেকে বানিয়ে নিতে পারেন। তাছারাও আপনি আপনার Android ফোনটা ব্যবহার করে সহজেই Scan Copy পেতে পারেন। তার জন্য আপনাকে Play Store এ যেয়ে Camscenner লিখে সার্চ দিয়ে App টা Install করতে হবে। তারপর ওই App তা দিয়েই Scan Copy বানাতে পারবেন।
payza bank of Bangladesh
কিভাবে Payza একাউন্ট তৈরি করবেন :
Payza তে একাউন্ট করতে চাইলে Payza account create now free please click here?
- তারপর Sign Up তে ক্লিক করুন.
- Personal সিলেক্ট করুন।
- ফর্ম টি সঠিক ভাবে ফিল আপ করে Next Step এ ক্লিক করুন আপনার National ID কার্ড এর সব তথ্যের সাথে মিল রেখে। মনে রাখবেন কোন ভুল তথ্য দিলে কিন্তু একাউন্ট ভেরিফাই হবে না।
- সেকন্ড স্টেপ এ আপনি আপনার Email address , Password , Transaction Pin (যা ডলার সেন্ড করতে দরকার হবে)এবং Security Question সিলেক্ট করে Answer লিখে Final Step এ ক্লিক করতে হবে.
- তারপর যে ইমেল দিয়ে Registration করলেন সেই ইমেল এর লগিন করে ইনবক্স এ গিয়ে আপনার Payza Account Validation করতে হবে.
- আপনার কাজ শেষ। আপনার একাউন্ট তৈরি হয়ে গেছে। এবার ভেরিফাই করার পালা।
কিভাবে Payza একাউন্ট ভেরিফিকেশন করবেন:
দুইভাবে Payza তে একাউন্ট ভেরিফাই করা যায়ঃ
- 1.Document Validation
2.Photo ID Validation
Document Validation পদ্ধতি ব্যাবহার করে একাউন্ট ভেরিফাই করতে গেলে যা যা লাগবে :
- আপনার পেজা একাউন্টে লগইন করে উপরে ডান দিকে Verification এ ক্লিক করুন।
- এখান থেকে আপনার পছন্দের অপশনটি বেছে নিন । আমি Document Validation অপশনটি বেছে নিলাম ।
- Photo ID অপশন থেকে যেকোনো একটি অপশন বেছে নিন এবং Choose File থেকে আপনার ডকুমেন্টের স্ক্যান কপিটি সিলেক্ট করুন ।
- এবার তার নিচে Bank Document এর নিচে Bank Statementএ টিক চিহ্ন দিয়ে ব্যাংক স্টেটমেন্টের স্ক্যান কপিটি সিলেক্ট করে দিন ।
- Document অবশ্যই Jpeg Format এ দিতে হবে।সবকিছু ঠিক থাকলে Next চাপুন ।
- আপনার আপলোড করা ডকুমেন্টের প্রিভিউ দেখতে পাবেন.সবকিছু ঠিক থাকলে সেন্ড অপশনে ক্লিক করে আপনার রিকোয়েস্টটি সেন্ড করুন ।এবার দেখা যাক কিভাবে Photo ID Validation পদ্ধতিতে ভেরিফাই করবেন :
- আবার Verification এ গিয়ে Photo ID Validation অপশন সিলেক্ট করুন ।
- নিচের মত পেজ পাবেন ।Photo ID থেকে আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড , পাসপোর্ট কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্ক্যান কপিটি সিলেক্ট করে Next চাপুন ।
- Document অবশ্যই Jpeg Format এ দিতে হবে।আপনার আপলোড করা ডকুমেন্টের প্রিভিউ দেখতে পাবেন ।
- সবকিছু ঠিক থাকলে Send অপশনে ক্লিক করে রিকোয়েস্ট সেন্ড করুন ।
- ভেরিফিকেশন রিকোয়েস্ট দেবার 2-3 দিনের মাঝেই পেজা থেকে রিপ্লাই পাবেন ।
- আপনার আপলোড করা ডকুমেন্ট যদি সঠিক হয় তাহলে পেজা আপনার একাউন্ট ভেরিফাই করে দেবে ।
- তবে যদি আপনার ভেরিফিকেশন রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করা না হয় তাহলে পেজা থেকে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে কি কারনে আপনার রিকোয়েস্ট একসেপ্ট কয়ার সম্ভব হয়নি ।
একাউন্ট ভেরিফাই করার রিকোয়েস্ট একসেপ্ট না হবার কিছু কারন :
- আপনার সাবমিট করা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি অস্পষ্ট হলে ।
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টে দেয়া নাম বা ঠিকানার সাথে যদি আপনার পেজা একাউন্টের নাম বা ঠিকানা না মেলে ।
- আপনার সাবমিট করা ডকুমেন্ট ব্রোকেন হলে ।
অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেছে যে Scan Copy আবার কি আর এটা কোথাই পাবঃ
Scan Copy হল আপনার NID অথবা যেকোন Document এর Scan করা কপি। এই Scan Copy আপনি চাইলে যেকোন কম্পিউটার এর দোকান থেকে বানিয়ে নিতে পারেন। তাছারাও আপনি আপনার Android ফোনটা ব্যবহার করে সহজেই Scan Copy পেতে পারেন। তার জন্য আপনাকে Play Store এ যেয়ে Camscenner লিখে সার্চ দিয়ে App টা Install করতে হবে। তারপর ওই App তা দিয়েই Scan Copy বানাতে পারবেন।
Monday, November 28, 2016
ফ্রীল্যান্সিং কি?
ফ্রীল্যান্সিং হচ্ছে আউটসোর্সিং এর একটি অংশ। ফ্রীল্যান্সিং হচ্ছে আপনি স্বাধীনভাবে কাজ করছেন সেটাকে বুঝায়। যেমন ধরুন একজন ফ্রীল্যান্স ফটোগ্রাফার ছবি তুলে আয় করেন। কেউ একজন তাকে বললো তাকে একটা প্রোগ্রামের ছবি তুলতে হবে। এখন সে চাইলে এই কাজটি করতে পারেন আবার চাইলে নাও করতে পারেন। এখানে তাকে কেউ বাধ্য করতে পারছে না কারণ সে চুক্তিবদ্ধ নয় এবং কোথাও চাকরিও করেছেন না। ফলে সে স্বাধীন একজন ব্যক্তি যিনি চাইলে কাজ নিতে পারেন আবার চাইলে নাও নিতে পারেন। আর এই স্বাধীন কাজ করার ক্ষমতাই হচ্ছে ফ্রীল্যান্স।
কোথায় ফ্রীল্যান্সিং করবেন?
সহজভাবে বলতে গেলে আমরা বুঝি ফ্রীল্যান্সিং করা মানে মার্কেটপ্লেসে কাজ করা। তাই ফ্রীল্যান্সিং শুরু করার আগে মার্কেট প্লেস সম্পর্কে ভালভাবে ধারনা নেয়া জরুরী। চলুন দেখি কোন কোন সাইটে আমরা ফ্রীল্যান্সিং করতে পারি।
- www.upwork.com
- www.freelancer.com
- www.guru.com
- 99designs.com
- fiverr.com
- www.getacoder.com
এই সাইটগুলোই বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রীল্যান্সিং সাইট। এ সাইটগুলোতেই ফ্রীল্যান্সাররা কাজ করে থাকে। একজন ফ্রীল্যান্সার কোন একটি বিশেষ কাজের উপর আগে দক্ষতা অর্জন করে তারপর মার্কেটপ্লেসে কাজ করে থাকে। তবে কেউ কেউ একাধিক কাজে পারদর্শী।
ফ্রীল্যান্সিং সাইট গুলোতে কি কি কাজ করা যায়?
সহজ করে বলতে গেলে এমন কোন কাজ নাই যেটার বিষয়ে অনলাইনে কোন কাজ নাই। বিষয় হলো আপনি কোন কাজ টা খুব দক্ষতার সাথে পারেন, সেটার উপরই আপনাকে জোড় দিতে হবে এবং মার্কেটপ্লেসে সে কাজ খুজে বের করতে হবে। তবে যে কাজগুলো বেশি জনপ্রিয় তার একটা তালিকা নিচে দেয়া হলো-
- লেখা লেখি
- ডেটা এন্ট্রি
- প্রোগ্রামিং
- মার্কেটিং
- টাইপিং
- ডিজাইনিং
- ইমেজ এডিটিং
- ভিডিও ইডিটিং
- প্রেজেন্টেশন তৈরি
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- ভার্চুলাল এসিস্ট্যান্ট সহ অনেক কিছু।
ফ্রীল্যান্সিং কি?
ফ্রীল্যান্সিং হচ্ছে আউটসোর্সিং এর একটি অংশ। ফ্রীল্যান্সিং হচ্ছে আপনি স্বাধীনভাবে কাজ করছেন সেটাকে বুঝায়। যেমন ধরুন একজন ফ্রীল্যান্স ফটোগ্রাফার ছবি তুলে আয় করেন। কেউ একজন তাকে বললো তাকে একটা প্রোগ্রামের ছবি তুলতে হবে। এখন সে চাইলে এই কাজটি করতে পারেন আবার চাইলে নাও করতে পারেন। এখানে তাকে কেউ বাধ্য করতে পারছে না কারণ সে চুক্তিবদ্ধ নয় এবং কোথাও চাকরিও করেছেন না। ফলে সে স্বাধীন একজন ব্যক্তি যিনি চাইলে কাজ নিতে পারেন আবার চাইলে নাও নিতে পারেন। আর এই স্বাধীন কাজ করার ক্ষমতাই হচ্ছে ফ্রীল্যান্স।
কোথায় ফ্রীল্যান্সিং করবেন?
সহজভাবে বলতে গেলে আমরা বুঝি ফ্রীল্যান্সিং করা মানে মার্কেটপ্লেসে কাজ করা। তাই ফ্রীল্যান্সিং শুরু করার আগে মার্কেট প্লেস সম্পর্কে ভালভাবে ধারনা নেয়া জরুরী। চলুন দেখি কোন কোন সাইটে আমরা ফ্রীল্যান্সিং করতে পারি।
- www.upwork.com
- www.freelancer.com
- www.guru.com
- 99designs.com
- fiverr.com
- www.getacoder.com
এই সাইটগুলোই বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রীল্যান্সিং সাইট। এ সাইটগুলোতেই ফ্রীল্যান্সাররা কাজ করে থাকে। একজন ফ্রীল্যান্সার কোন একটি বিশেষ কাজের উপর আগে দক্ষতা অর্জন করে তারপর মার্কেটপ্লেসে কাজ করে থাকে। তবে কেউ কেউ একাধিক কাজে পারদর্শী।
ফ্রীল্যান্সিং সাইট গুলোতে কি কি কাজ করা যায়?
সহজ করে বলতে গেলে এমন কোন কাজ নাই যেটার বিষয়ে অনলাইনে কোন কাজ নাই। বিষয় হলো আপনি কোন কাজ টা খুব দক্ষতার সাথে পারেন, সেটার উপরই আপনাকে জোড় দিতে হবে এবং মার্কেটপ্লেসে সে কাজ খুজে বের করতে হবে। তবে যে কাজগুলো বেশি জনপ্রিয় তার একটা তালিকা নিচে দেয়া হলো-
- লেখা লেখি
- ডেটা এন্ট্রি
- প্রোগ্রামিং
- মার্কেটিং
- টাইপিং
- ডিজাইনিং
- ইমেজ এডিটিং
- ভিডিও ইডিটিং
- প্রেজেন্টেশন তৈরি
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- ভার্চুলাল এসিস্ট্যান্ট সহ অনেক কিছু।
Sunday, November 27, 2016
ইমেইল মার্কেটিং কি, কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করা হয়?
ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে একটি অনলাইন মার্কেটিং পদ্ধতি।ইমেইলের মাধ্যমে পন্য বা সেবার প্রচারকে ইমেইল মার্কেটিং বলে। ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার পন্য বা সেবার প্রচার করতে পারবেন। বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন এই পদ্ধিতির মাধ্যমে করে থাকে।
ইমেইল মার্কেটিং এর সুবিধাঃ
কিছুদিন পূর্বে ইমেইলকে শুধুমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ধারণা করা হত কিন্তু বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে এর অনেক উন্নয়ন ঘটেছে। ইমেইলের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয়। বর্তমানে বিশ্বের ছোট বড় অসংখ্য প্রতিষ্ঠান তাদের পন্যের প্রচারের জন্য ইমেইল মার্কেটিং করে থাকে।
• ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে অল্প পরিশ্রমে বেশি পরিমাণে টাকা আয় করা যায়।
• ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য প্রোগ্রামিং জানতে হয় না।
• ইমেইল মার্কেটিং ব্যবসার জন্য উচ্চ হোস্টিং ফি খরচ করতে হয় না।
• ইমেইল মার্কেটিং নিজের বা অন্যের পণ্য বিক্রি, এফিলিয়েট পন্যের বিক্রয়কৃত কমিশন ইত্যাদি অসংখ্য আয়ের ক্ষেত্র রয়েছে।
• অন্য প্রতিষ্ঠানের জন্য রিভিউ লিখে পূর্বেই সেই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অর্থ আয় করতে পারেন।
• ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে অল্প পরিশ্রমে বেশি পরিমাণে টাকা আয় করা যায়।
• ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য প্রোগ্রামিং জানতে হয় না।
• ইমেইল মার্কেটিং ব্যবসার জন্য উচ্চ হোস্টিং ফি খরচ করতে হয় না।
• ইমেইল মার্কেটিং নিজের বা অন্যের পণ্য বিক্রি, এফিলিয়েট পন্যের বিক্রয়কৃত কমিশন ইত্যাদি অসংখ্য আয়ের ক্ষেত্র রয়েছে।
• অন্য প্রতিষ্ঠানের জন্য রিভিউ লিখে পূর্বেই সেই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অর্থ আয় করতে পারেন।
কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করা হয়?
ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য প্রয়োজন একটি ওয়েবসাইট, মার্কেটিং উপকরণ এবং পন্য বা সেবা। আপনি চাইলে নিজের পন্য বা সেবা যেমন ইবুক, টিউটোরিয়াল তৈরি করে বিক্রয় করতে পারেন অথবা অন্যের পণ্য ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিক্রয় করে কমিশন পেতে পারেন অথবা বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠানের রিভিউ দিয়ে বা অন্য কোথাও ভিজিটরকে রেফার করে আয় করতে পারেন। এখানে একটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা হল আপনার সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা। আপনার যদি মাত্র ১০ জন সাবস্ক্রাইবার থাকে তবে তা থেকে আপনি আয় করতে পারবেননা এজন্য প্রথমেই আপনাকে সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বৃদ্ধির দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। মনে রাখবেন আপনার যত সাবস্ক্রাইবার থাকবে আপনি তত আয় করতে পারবেন এবং তত আয়ের নতুন নতুন মধ্যম তৈরি হবে।
ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে মুহূর্তেই আপনি আপনার পণ্য বা সেবাকে হাজারো গ্রাহকের নিকট এর কার্যকারীতা ও ব্যবহারবিধি তুলে ধরতে পরবেন এর ফলে আপনার পন্য বা সেবাটি জনপ্রিয় হতে থাকবে। ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পণ্য বা সেবার বিক্রয় বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
বর্তমানে কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রয়েছে যাদের মাত্র একটি প্রধান পেজ থাকে এবং শুধুমাত্র তারা ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করে থাকে। অনলাইনে সার্চ দিলে এ সংক্রান্ত অনেক ওয়েবসাইট পাওয়া যাবে।
বর্তমানে কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রয়েছে যাদের মাত্র একটি প্রধান পেজ থাকে এবং শুধুমাত্র তারা ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করে থাকে। অনলাইনে সার্চ দিলে এ সংক্রান্ত অনেক ওয়েবসাইট পাওয়া যাবে।
কিভাবে শিখবেন ই-মেইল মার্কেটিং
ইমেইল মার্কেটিং শেখার জন্য আপনাকে প্রচুর ধৈর্য ধারণ করতে হবে। আপনি ব্লগ পড়ে কিংবা ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে ই-মেইল মার্কেটিং শিখতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি একেবারেই নতুন হন তবে এটি খুব একটা কাজে আসবে না। নতুনদের জন্য আমার উপদেশ হল ভাল মানের ট্রেনিং সেন্টার। আমাদের দেশে ই-মেইল মার্কেটিং ট্রেনিং সেন্টারের অভাব নেই।
ইমেইল মার্কেটিং কি, কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করা হয়?
ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে একটি অনলাইন মার্কেটিং পদ্ধতি।ইমেইলের মাধ্যমে পন্য বা সেবার প্রচারকে ইমেইল মার্কেটিং বলে। ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার পন্য বা সেবার প্রচার করতে পারবেন। বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন এই পদ্ধিতির মাধ্যমে করে থাকে।
ইমেইল মার্কেটিং এর সুবিধাঃ
কিছুদিন পূর্বে ইমেইলকে শুধুমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ধারণা করা হত কিন্তু বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে এর অনেক উন্নয়ন ঘটেছে। ইমেইলের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয়। বর্তমানে বিশ্বের ছোট বড় অসংখ্য প্রতিষ্ঠান তাদের পন্যের প্রচারের জন্য ইমেইল মার্কেটিং করে থাকে।
• ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে অল্প পরিশ্রমে বেশি পরিমাণে টাকা আয় করা যায়।
• ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য প্রোগ্রামিং জানতে হয় না।
• ইমেইল মার্কেটিং ব্যবসার জন্য উচ্চ হোস্টিং ফি খরচ করতে হয় না।
• ইমেইল মার্কেটিং নিজের বা অন্যের পণ্য বিক্রি, এফিলিয়েট পন্যের বিক্রয়কৃত কমিশন ইত্যাদি অসংখ্য আয়ের ক্ষেত্র রয়েছে।
• অন্য প্রতিষ্ঠানের জন্য রিভিউ লিখে পূর্বেই সেই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অর্থ আয় করতে পারেন।
• ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে অল্প পরিশ্রমে বেশি পরিমাণে টাকা আয় করা যায়।
• ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য প্রোগ্রামিং জানতে হয় না।
• ইমেইল মার্কেটিং ব্যবসার জন্য উচ্চ হোস্টিং ফি খরচ করতে হয় না।
• ইমেইল মার্কেটিং নিজের বা অন্যের পণ্য বিক্রি, এফিলিয়েট পন্যের বিক্রয়কৃত কমিশন ইত্যাদি অসংখ্য আয়ের ক্ষেত্র রয়েছে।
• অন্য প্রতিষ্ঠানের জন্য রিভিউ লিখে পূর্বেই সেই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অর্থ আয় করতে পারেন।
কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করা হয়?
ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য প্রয়োজন একটি ওয়েবসাইট, মার্কেটিং উপকরণ এবং পন্য বা সেবা। আপনি চাইলে নিজের পন্য বা সেবা যেমন ইবুক, টিউটোরিয়াল তৈরি করে বিক্রয় করতে পারেন অথবা অন্যের পণ্য ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিক্রয় করে কমিশন পেতে পারেন অথবা বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠানের রিভিউ দিয়ে বা অন্য কোথাও ভিজিটরকে রেফার করে আয় করতে পারেন। এখানে একটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা হল আপনার সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা। আপনার যদি মাত্র ১০ জন সাবস্ক্রাইবার থাকে তবে তা থেকে আপনি আয় করতে পারবেননা এজন্য প্রথমেই আপনাকে সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বৃদ্ধির দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। মনে রাখবেন আপনার যত সাবস্ক্রাইবার থাকবে আপনি তত আয় করতে পারবেন এবং তত আয়ের নতুন নতুন মধ্যম তৈরি হবে।
ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে মুহূর্তেই আপনি আপনার পণ্য বা সেবাকে হাজারো গ্রাহকের নিকট এর কার্যকারীতা ও ব্যবহারবিধি তুলে ধরতে পরবেন এর ফলে আপনার পন্য বা সেবাটি জনপ্রিয় হতে থাকবে। ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পণ্য বা সেবার বিক্রয় বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
বর্তমানে কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রয়েছে যাদের মাত্র একটি প্রধান পেজ থাকে এবং শুধুমাত্র তারা ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করে থাকে। অনলাইনে সার্চ দিলে এ সংক্রান্ত অনেক ওয়েবসাইট পাওয়া যাবে।
বর্তমানে কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রয়েছে যাদের মাত্র একটি প্রধান পেজ থাকে এবং শুধুমাত্র তারা ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করে থাকে। অনলাইনে সার্চ দিলে এ সংক্রান্ত অনেক ওয়েবসাইট পাওয়া যাবে।
কিভাবে শিখবেন ই-মেইল মার্কেটিং
ইমেইল মার্কেটিং শেখার জন্য আপনাকে প্রচুর ধৈর্য ধারণ করতে হবে। আপনি ব্লগ পড়ে কিংবা ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে ই-মেইল মার্কেটিং শিখতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি একেবারেই নতুন হন তবে এটি খুব একটা কাজে আসবে না। নতুনদের জন্য আমার উপদেশ হল ভাল মানের ট্রেনিং সেন্টার। আমাদের দেশে ই-মেইল মার্কেটিং ট্রেনিং সেন্টারের অভাব নেই।