Latest News

Wednesday, December 7, 2016

বাসায় বসে কিভাবে প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইনার ক্যারিয়ার গরবেন

গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি ডিজিটাল মিডিয়াম বা মাধ্যম যার ফোকাস হলো ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশন এবং কমিউনিকেশনের ওপর। কিছু কিছু ডিজাইন খুবই সাধারণ কর্পোরেট লোগোর মতো, আবার কিছু কিছু ডিজাইন বেশ জটিল ধরনের এক সিরিজ পূর্ণপৃষ্ঠা প্রিন্ট বিজ্ঞাপন বা ওয়েব ডিজাইন ধরনের। গ্রাফিক্স ডিজাইনের ক্ষেত্রে সৃজনশীলতা প্রকাশের অনেক সুযোগ রয়েছে যেমন, তেমন রয়েছে কাজের স্বাধীনতাও

গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তরুণ প্রজন্ম যারা গ্রাফিক্স ডিজাইনকে নিজেদের ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছেন তাদের অনেকেই বিভিন্ন চুক্তিতে কাজ করছেন। আর তা মূলত তাদের মেধা বা প্রতিভা বিকাশের পথকে রুদ্ধ করে ফেলছে। গ্রাফিক্স ডিজাইনের ক্ষেত্রে এ কথা সত্য, সৃজনশীলতাকে অন্য যেকোনো বিষয়ের জ্ঞানের বা দক্ষতা থেকে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়। সাধারণত ডিজাইনারেরা মানসম্মত ও আকর্ষণীয় হৃদয়গ্রাহী কোনো ডিজাইন করার জন্য চূড়ান্ত সময় পর্যন্ত কাজ করে যান। তারা তাদের সৃজনশীলতা প্রকাশ করার জন্য ইচ্ছেমাফিক কাজ করতে পারেন, কোনো বাধ্যবাধকতা ছাড়া। গ্রাফিক্স ডিজাইনকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে আরেকটি ইতিবাচক দিক হলো কাজের অর্থাৎ পেশার স্থায়িত্বের ব্যাপারে নিশ্চিত থাকা যায়। ডিজিটাল যুগে গ্রাফিক্স ডিজাইনারের চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে বিশেষ করে ওয়েবপেজে ডিজাইনিংয়ের চাহিদার কারণে। এক্ষেত্রে ব্যাপক চাহিদার কারণে গ্রাফিক্স ডিজাইনারেরা কোনো কোম্পোনিতে স্বাভাবিক নিয়মে নিয়োজিত যেমন থাকতে পারেন তেমনি, থাকতে পারেন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে এবং বেছে নিতে পারেন নিজের শিডিউল অনুযায়ী কাজ।
গ্রাফিক্স ডিজাইনের ক্যারিয়ার গড়ার সিদ্ধান্ত নেয়ার পর আপনার জন্য প্রধান এবং প্রথম কাজ হবে সঠিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ডিজাইনের ক্ষেত্র বেছে নেয়া। আমাদের চারপাশে বিভিন্ন ধরনের অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে রয়েছে ভালোমানের প্রশিক্ষণসহ চমৎকার শিক্ষার পরিবেশ। সেসব প্রতিষ্ঠানকে অগ্রাধিকার দেয়া উচিত। সুতরাং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ছাত্র হিসেবে ভর্তি হবার আগে ভালো করে খোঁজ নিয়ে জেনে নিন সেই প্রতিষ্ঠানের প্রশিক্ষকের যোগ্যতা, মেধা, মনন, শিক্ষার পরিবেশসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয়।
গ্রাফিক্স ডিজাইনার কী
গ্রাফিক্স ডিজাইন হলো সাম্প্রতিক সময়ের অতি দ্রুত সম্প্রসারণশীল এক শিল্পকর্ম। পেশাজীবীরা গ্রাফিক্স ডিজাইনে যেমন চান সৃজনশীলতার ছোঁয়া থাকুক, তেমনি চান এক্ষেত্রে থাকুক সাংগঠনিক সুযোগ-সুবিধা, যা গ্রাফিক্স ও ওয়েব ডিজাইনারদের সহায়তা দেবে। বহির্বিশ্ব ছাড়া বর্তমানে আমাদের দেশেও এখন অনেকেরই ওয়েবসাইট রয়েছে বা অন্যভাবে বলা যায় ওয়েবে উপস্থিতি পরিলক্ষিত হচ্ছে এবং তা ক্রমশ বাড়ছে।
গ্রাফিক্স ডিজাইনে ক্যারিয়ারকে মোটেও হাল্কাভাবে নেয়া উচিত হবে না। গ্রাফিক্স ডিজাইনের সম্ভাব্য ক্ষেত্রগুলোকে গুরুত্বের সাথে নিতে চান, তাহলে সবচেয়ে জরুরি হলো আপনার দক্ষতা ও সৃজনশীলতার ওপর ভিত্তি করে ডিজাইন তৈরি করা এবং সবচেয়ে সফল গ্রাফিক্স ডিজাইনার হওয়ার মনোবাসনা থাকা। আমাদের সবারই মনে থাকা দরকার সুনাম এবং সেবার মান যেকোনো ধরনের ক্যারিয়ারের সফলতার চাবিকাঠি।
গ্রাফিক্স ডিজাইনারের শিক্ষা
বর্তমান অর্থনীতিতে কাজ খুঁজে পাওয়া সম্ভব হলেও যেগুলো সৃজনশীলতার জন্য পুরস্কৃত হতে হয় এমন কাজ সচরাচর পাওয়া যায়, তা বিশ্বাস করা কঠিন। গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি স্থিতিশীল এবং দ্রুত সম্প্রসারণশীল শিল্প। বিশ্বের প্রতিটি একক সংস্থাকে কোনো না কোনো সময় গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাছে ধর্ণা দিতে অর্থাৎ শরণাপন্ন হতে হয় তাদের কর্পোরেট লোগো, বিজ্ঞাপনের লেআউট, ওয়েব ডিজাইন বা বিপুলসংখ্যক ফরমের ভিজ্যুয়াল কমিউনিকেশন ও প্রেজেন্টেশনের জন্য। লক্ষণীয়, ডিজিটাল যুগে গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা কখনই সেকেলে হয়ে যান না বা কর্মহীন হয়ে হতাশায় ভোগেন না। ইদানীং ডিজিটাল মিডিয়া এনভায়রনমেন্টের ধরন-প্রকৃতির কারণে সম্ভাব্য গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের জন্য দরকার হয় শৈল্পিক প্রতিভার পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য মাত্রায় গ্রাফিক্স ডিজাইনের ওপর পড়াশোনা ও বিভিন্ন সফটওয়্যারের ওপর দক্ষতা। যেকোনো গ্রাফিক্স ডিজাইন স্কুল থেকে ভালোভাবে প্রশিক্ষিত হয়ে যথাযথভাবে নিজেকে প্রস্ত্তত করে বর্তমান ডিজাইন মার্কেটে সম্পৃক্ত করা উচিত। গ্রাফিক্স ডিজাইনের ছাত্রদেরকে শিখতে হবে এইচটিএমএল, জাভাসহ অন্যান্য ওয়েব ডিজাইন সংশ্লিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন, যাতে বেসিক কোডিং ও ওয়েব ডিজাইনে সক্ষমতা অর্জন করা যায়। এতে গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা বাড়তি সুবিধা পাবেন ফ্রিল্যান্স মার্কেটে নিজেকে সম্পৃক্ত করার ক্ষেত্রে।
গ্রাফিক্স ডিজাইনারের চাহিদা
গ্রাফিক্স ডিজাইনারের বাজার চাহিদা নির্ভর করে মূলত দুটি প্রধান উপাদানের ওপর। গ্রাফিক্স ডিজাইনে প্রতিভাদের সাথে মিশে আছে অনেক ধরনের গ্রাফিক্স ডিজাইন প্রফেশনাল, যেমন- ভিডিও গেম, বিজ্ঞাপন, খবরের কাগজ, ম্যাগাজিন, ওয়েবসাইট ডিজাইনসহ আরো অনেক। বলা যায়, গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের বেতন আইটি খাতের অন্য প্রফেশনালদের তুলনায় বেশ কম। তারপরও এ ক্ষেত্রে প্রফেশনালদের সবচেয়ে সুবিধা হলো গ্রাফিক্স ডিজাইনে প্রফেশনালদের চাকরি আইসিটি খাতের অন্যান্য সেক্টরের মতো তেমন অস্থায়ী এবং অনিশ্চয়তাপূর্ণ নয়। কেননা ইন্টারনেট বর্তমানে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের অংশে পরিণত হওয়ায় গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের চাহিদাও ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে। তা আগামী দিনেও বাড়তে থাকবে। গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের মধ্যে প্রচুর প্রতিযোগিতা থাকলেও গ্রাফিক্স ডিজাইন প্রফেশনালেরা কখনই বেকার হয়ে থাকবেন না।
গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজ
গ্রাফিক্স ডিজাইনারেরা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী সৃষ্টি করেন ভিজ্যুয়াল ইমেজ, যা সমস্যার সমাধান করে কিংবা কমিউনিকেট করে এক মেসেজ। ইদানীং গ্রাফিক্স ডিজাইনারেরা ব্যবহার করেন কমপিউটার সফটওয়্যার। মূলত তাদের সৃষ্ট কর্মের ইলেক্ট্রনিক ভার্সন তৈরি করতেই এই কমপিউটার ও সফটওয়্যারের ব্যবহার হয়। অনলাইন মিডিয়ায় বা প্রিন্ট মিডিয়ায় গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা নিয়োজিত হতে পারেন বিভিন্ন ধরনের ইন্ডাস্ট্রিতে বিভিন্ন ধরনের কাজের উদ্দেশ্যে। গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের দক্ষতা হলো ইমেজ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে ডিজাইন সফটওয়্যার ব্যবহারের সক্ষমতা। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের থাকতে হবে ইউনিক, কার্যকর ডিজাইন তৈরির সক্ষমতা যা প্রজেক্টের উদ্দেশ্য পূরণ করতে পারে।
কাজের ধরনের ওপর ভিত্তি করে গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা অনেক সময় প্রয়োজনবোধে ক্লায়েন্টের সাথে মতবিনিময় করেন তাদের প্রজেক্ট নিয়ে। যদি ওয়েবসাইটের ডিজাইন তৈরির কাজ হয়ে থাকে, তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা ক্লায়েন্টের কাছ থেকে জেনে নিয়ে ওয়েবপেজের লেআউট তৈরি করার জন্য সিলেক্ট করেন কালার, ইমেজ, টেক্সচার ও শেপ। কমপিউটার সফটওয়্যার ব্যবহার করে গ্রাফিক্স ডিজাইনারেরা ওয়েবসাইটের জন্য টেম্পলেট তৈরি করেন।
বর্তমানে ওয়েবসাইট ডিজাইন একটি ইন্ডাস্ট্রিতে পরিণত হয়েছে, যেখানে গ্রাফিক্স ডিজাইনারেরা ওয়েব পেজের লেআউট তৈরিতে ভূমিকা রাখেন। এই ইন্ডাস্ট্রিতে আরো যেসব বিষয় সম্পৃক্ত থাকে তা নিম্নরূপ : ভিডিও গেম ডিজাইন, বিজ্ঞাপন, ব্র্যান্ডিং, সাংবাদিকতা, পত্রিকা বা ম্যাগাজিনের লেআউট তৈরিসহ অন্যান্য বিষয়।
গ্রাফিক্স ডিজাইন ইন্ডাস্ট্রিতে সর্বোচ্চ বেতন : গ্রাফিক্স ডিজাইন ক্ষেত্র দ্রুতগতিতে সম্প্রসারিত হচ্ছে। নতুন নতুন টেকনোলজি বিভিন্ন ক্ষেত্রে সৃষ্টি করছে নতুন নতুন চাহিদা। গ্রাফিক্স ডিজাইন তেমন এক চাহিদাসম্পন্ন টেকনোলজি ক্ষেত্র, যা অতীতে ছিল শুধু আর্টিস্টকেন্দ্রিক। ইন্ডাস্ট্রিতে এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ কাজ বা চাকরি রয়েছে যার জন্য দরকার মাল্টিমিডিয়া ও বিভিন্ন ধরনের কমপিউটার সফটওয়্যার কাজে দক্ষতা, যারা কাজ করবেন মার্কেটিং ও প্রমোশনাল ম্যাটেরিয়াল, মিউজিক, ভিডিও, প্রিন্টেডে ডকুমেন্ট, ওয়েবপেজসহ আরও অনেক ক্ষেত্র নিয়ে। গ্রাফিক্স ডিজাইনিংয়ের ক্ষেত্রে সম্প্রতি আরও একটি মাধ্যম যুক্ত হয়েছে। তা অনেক দ্রুতগতিতে সম্প্রসারিত ও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। নতুন এ মাধ্যমে যেকেউ কাজ করতে পারেন যেমন- ইন্টারেক্টিভ মিডিয়া অর্থাৎ ওয়েব ও মোবাইল ফোন ইত্যাদি।
গ্রাফিক্স ডিজাইনার হওয়ার কয়েকটি কারণ
গ্রাফিক্স ডিজাইন ইন্ডাস্ট্রি ক্রমসম্প্রসারণশীল ইন্ডাস্ট্রি : 
সব ইন্ডাস্ট্রির যে ক্রমোন্নতি হয় তা নয়, যেহেতু আমাদের অর্থনীতি এবং জীবনধারা পরিবর্তনশীল। তাই কখনো কখনো কোনো কোনো পেশা সেকেলে বা বাতিল হয়ে গেলেও গ্রাফিক্সের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটে না। ইউএস ব্যুরো অব লেবার স্ট্যাটিসটিকের পরিসংখ্যানমতে জানা যায়, ২০১৮ সাল পর্যন্ত গ্রাফিক্স ডিজাইনের অবস্থান কমপক্ষে ১৩ শতাংশ বাড়বে।
গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা প্রতিযোগিতামূলক বেতন পান :
আর্ট কলেজের ডিগ্রিধারীদের রয়েছে কমপিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইনের অভিজ্ঞতা তাদের স্টার্টিং বেতন আমাদের দেশে ক্ষেত্রবিশেষে ন্যূনতম ২০,০০০ টাকা, আর আমেরিকায় ১৬,০০০-২০,০০০ ডলার। অবশ্য আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব গ্রাফিক্স আর্টের ২০১৪ সালের তথ্যমতে শুরুতে গ্রাফিক্স ডিজাইনারের গড় বেতন ৩৫,০০০ ডলার।
গ্রাফিক্স ডিজাইনারের সম্ভাব্য পদোন্নতি : 
বেশিরভাগ গ্রাফিক্স ডিজাইনার তাদের ক্যারিয়ার শুরু করেন এন্ট্রি লেভেলের ডিজাইনার হিসেবে বা গ্রাফিক্স ডিজাইন অ্যাসিসট্যান্ট হিসেবে। অবশ্য তাদের এ অবস্থান বেশিদিন স্থায়ী হয় না। গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা ২/৩ বছরের মধ্যে তাদের দক্ষতা ও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে পদোন্নতি লাভ করতে পারেন খুব সহজেই। কেননা এক্ষেত্রে এখনো জনবল খুব কম।
গ্রাফিক্স ডিজাইনারের নমনীয়তা : 
গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা স্বতন্ত্র বিভিন্ন ধরনের কাজের উপযোগী। যদি আপনি অন্যদের সাথে কাজ করতে উপযোগী হয়ে থাকেন, তাহলে ডিজাইন ফার্মে কাজ করতে পারবেন ডিজাইনার টিমের সাথে। এক্ষেত্রে আপনার সারাদিন কেটে যাবে ব্রেইনস্ট্রিমিংয়ের সেশনের কাজে। এছাড়া ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে চাইলে গ্রাফিক্স ডিজাইন এক চমৎকার ক্ষেত্র হিসেবে বেছে নিতে পারেন যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনে অভিজ্ঞ ও সৃজনশীল হয়ে থাকেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন সৃজনশীল : 
গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে আপনাকে সবসময় নতুন কিছু করতে হয়, নতুন নতুন সমস্যার সমাধান করতে হয়, নতুন নতুন ক্লায়েন্টকে সন্তুষ্ট করতে হয়। ভালো ও সৃজনশীল গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা তাদের ক্লায়েন্টদের সাথে ভিজ্যুয়ালি কমিউনিকেট করার নতুন নতুন পন্থা অবলম্বন করেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি ধৈর্যের কাজ, মোটেও তা বিরক্তিকর নয়।

গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা সৃষ্টি করতে পারেন ভিন্নতা : 

ছবি হাজার কথা বলে। কিছু গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা তাদের কর্মে ছবি ব্যবহার করেন ভিন্ন পরিবেশ সৃষ্টি করতে, যা জীবন্ত করে ফুটিয়ে তুলতে পারে পারিপার্শ্বিক অবস্থাকে।
গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা বিখ্যাত হতে পারেন :
পুরনো দিনের আর্টিস্টের কাজ আজকের যুগের গ্রাফিক্স ডিজাইনার দিয়ে সম্পন্ন করা হচ্ছে অনেকখানি। গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে আপনি নিজেকে তুলে ধরতে পারেন। এর ফলে পরে হয়তো হয়েও যেতে পারেন বিখ্যাত কোনো শিল্পী। পাবলো পিকাসো, ভ্যান গগ, জয়নুল আবেদিন প্রভৃতি শিল্পী তাদের সৃজনশীল শিল্পকর্ম দিয়ে যেমন জগৎখ্যাত হয়েছেন তেমনি আপনিও আধুনিক গ্রাফিক্স ডিজাইনের মাধ্যমে আপনার সৃজনশীল অভিব্যক্তি তুলে ধরে জগৎখ্যাত হাতে পারেন।
যুক্তরাষ্ট্রের গ্রাফিক্স ডিজাইনারের বার্ষিক বেতনের চার্ট নিচে দেখানো হয়েছে, যা ব্যুরো অব লেবার স্ট্যাটিসটিক্স ওইএম-২০১৪-এ প্রকাশ করা হয়। এ চার্টে শীর্ষ পাঁচ ইন্ডাস্ট্রির সর্বোচ্চ গড় বেতন কমপিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইনার থেকে শুরু করে সর্বনিম্ন গড় বেতন প্রিন্টিং গ্রাফিক্স ডিজাইনারের তুলনামূলক চিত্র দেখানো হয়েছে। গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা কমপিউটারে আর্ট লেআউট, ইন্টারনেট, প্রিন্ট অ্যাডভার্টাইজিং ম্যাটেরিয়াল, খবরের কাগজ, বই ছাপা, ভিডিও তৈরি ইত্যাদিসহ অনেক কাজ করেন। এছাড়া গ্রাফিক্স ডিজাইনারেরা আরো অগ্রসর পর্যায়ে, কাজ করতে পারেন সফটওয়্যার ব্যবহার করে। যেমন- স্পেশাল ইফেক্ট, অ্যানিমেশন ইন্টারেক্টিভ টেকনোলজি ও গেম ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি ক্ষেত্রে। 
 more details:

Monday, December 5, 2016

ওয়েব ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোগ্রামিং টিউটোরিয়াল


এইচটিএমএল : এটা একটা মার্ক আপ ল্যাংগুয়েজ, প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ নয়, শেখা খুব সহজ।
সিএসএস : এটাও মার্ক আপ ল্যাংগুয়েজ
ফটোশপ : এখানে যে মুল কাজটি শিখতে হবে তাহল পিএসডি থেকে এইচটিএমএল টেমপ্লেট (PSD to HTML) বানানো এছাড়া ব্যানার, বাটন, এনিমেশন তৈরী করা এসব জানতে হবে।
অতিরিক্ত হিসেবে ফ্ল্যাশ দিয়ে এনিমেশন তৈরী করা শিখতে পারেন।
যেভাবে ওয়েব ডিজাইন শিখবেন
বিভিন্ন ওয়েব সাইটের টিউটোরিয়াল থেকে ওয়েব ডিজাইন ভালভাবে শিখতে পারবেন। বাংলা ইংরেজি অনেক সাইট আছে এসব শেখার।ওয়েব ডিজাইন শেখা বেশ সহজ, কয়েকমাসেই শেখা সম্ভব।ভালভাবে শিখতে পারলে ওয়েব ডিজাইনের উপর প্রচুর চাকরি এবং ফ্রিল্যান্সিং এ হাজার হাজার কাজ পাওয়া যায়।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে ওয়েবসাইটের জন্য এপ্লিকেশন তৈরী করা।উপরে যে এপ্লিকেশনগুলির উল্লেখ করেছি এধরনের আরো হাজারো এপ্লিকেশন আছে, ওয়েব ডেভেলপারকে এসব এপ্লিকেশন তৈরী করতে হবে। যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন তাহলে ক্লাইন্টের চাহিদা অনুযায়ী এমনও এপ্লিকেশন তৈরী করা লাগতে পারে যার অস্তিত্ব পৃথিবীতে নেই। এই বিষয়টি বেশি চ্যালেন্জিং এবং ডাইনামিক।অর্থ্যাৎ আপনাকে এপ্লিকেশন ডিজাইন করতে হবে। তাই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কে আরও সুনির্দিষ্ট করে বলা যায় ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট।
য়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে যেসব জানতে হবে
এইচটিএমএল, সিএসএস এবং এরপর নিচেরগুলি..
ক্লাইন্ট সাইড প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ যেমন জাভাস্ক্রিপ্ট : এটাকে ব্রাউজার স্ক্রিপ্টিং ও বলা হয় অর্থ্যাৎ এই ল্যাংগুয়েজ দিয়ে লেখা কোড শুধু কোন ব্রাউজারে (যেমন ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, মজিলা ফায়ারফক্স, অপেরা, গুগল ক্রোম ইত্যাদি) কাজ করবে।জাভাস্ক্রিপ্টের ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে দ্রুত কাজ করা যায়। এরুপ একটি ফ্রেমওয়ার্ক জেকোয়েরি টিউটোরিয়াল।
সার্ভার সাইড প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ যেমন পিএইচপি : এটাকে সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং বলা হয় কারন এই ল্যাংগুয়েজ দিয়ে লেখা কোডগুলি শুধু সার্ভারে এক্সিকিউট হয়।
ডেটাবেস : পিএইচপি দিয়ে কিভাবে ডেটাবেস সংযোগ করতে হয়, এসকিউয়েল দিয়ে ডেটাবেস বানানো অর্থ্যাৎ ডেটাবেস ডিজাইন জানতে হবে কারন এখন যেকোন ডাইনামিক সাইটের ডেটাবেস আছে অথবা বলতে পারেন ডেটাবেস থাকতেই হয়।
পিএইচপি এর যেকোন একটা ফ্রেমওয়ার্ক যেমন কোডইগনাইটার : (আরও আছে যেমন কেক পিএইচপি, জেন্ড ফ্রেমওয়ার্ক, সিমফনি, ওয়াই আইআই, কোহানা ইত্যাদি একটা শিখলেই চলবে) : কোন ফ্রেমওয়ার্ক ছাড়াও ওয়েব এপ্লিকেশন তৈরী করতে পারবেন তবে এতে বেশি সময় লাগবে এবং বেশি কোড লিখতে হবে।
এক্সএমএল : API, ছোটখাট ডেটা স্টোরিং ইত্যাদির জন্য এক্সএমএল লাগে।
যেভাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখবেন
বাংলা ইংরেজি অনেক সাইট আছে এসবের টিউটোরিয়াল থেকে শিখতে পারবেন। এছাড়া Wrox বা Apress পাবলিকেশনের অনেক ভাল ভাল বই আছে সেগুলির সাহায্য নিতে হবে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার সবচেয়ে কার্যকরী কৌশলটি হল “বসে যান এবং একটা প্রজেক্ট তৈরী করুন” হতে পারে একটা ফোরাম, ব্লগ, ইউজার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা এই ধরনের কোন প্রজেক্ট। raw PHP দিয়ে করুন।
এরপর সিএমএস বা ফ্রেমওয়ার্ক ডেভেলপমেন্টে যান।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে অনেক সময় লাগবে, শেখা কঠিন এবং প্রচুর ধৈর্য্য সাথে আগ্রহ লাগবে।
চাকরি ক্ষেত্রে বা ফ্রিল্যান্সিং এ ওয়েব ডেভেলপারের চাহিদা আকাশছোয়া।

More :

Sunday, December 4, 2016

SEO

SEO could be a selling discipline targeted on growing visibility in organic (non-paid) computer program results. SEO encompasses each the technical and artistic components needed to boost rankings, drive traffic, and increase awareness in search engines. 

WHAT IS SEO:
There square measure several aspects to SEO, from the words on your page to the manner alternative sites link to you on the net. generally SEO is solely a matter of creating certain your website is structured in an exceedingly manner that search engines perceive.
SEO is not only regarding building search engine-friendly websites. It’s regarding creating your website higher for folks too. At Moz we tend to believe these principles go hand-in-hand.
This guide is intended to explain all areas of SEO—from finding the terms and phrases (keywords) that generate traffic to your web site, to creating your website friendly to go looking engines, to assembling links and selling the distinctive worth of your website. If you’re confused regarding these things, you’re not alone, and we’re here to assist.

Why will my web site want SEO?

The majority of internet traffic is driven by the foremost industrial search engines, Google, Bing, and Yahoo! Though social media and alternative kinds of traffic will generate visits to your web site, search engines square measure the first methodology of navigation for many web users. This can be true whether or not your website provides content, services, products, data, or simply regarding the rest.
Search engines square measure distinctive in this they supply targeted traffic—people searching for what you supply. Search engines square measure the roadways that create this happen. If search engines cannot notice your website, or add your content to their databases, you miss out on unbelievable opportunities to drive traffic to your website.
Search queries—the words that users kind into the search box—carry extraordinary worth. Expertise has shown that computer program traffic will create (or break) associate degree organization’s success. Targeted traffic to an internet site will give content, revenue, and exposure like no alternative channel of. Investment in SEO will have associate degree exceptional rate of comeback compared to alternative kinds of selling and promotion.

Why cannot the search engines discover my website while not SEO?

Search engines square measure sensible, however they still want facilitate. the foremost engines square measure continuously operating to boost their technology to crawl the net additional deeply and come back higher results to users. However, there’s a limit to however search engines will operate. Whereas the proper SEO will internet you thousands of holiday makers and enlarged attention, the incorrect moves will hide or bury your website deep within the search results wherever visibility is marginal.
In addition to creating content obtainable to go looking engines, SEO conjointly helps boost rankings in order that content are placed wherever searchers can additional without delay notice it. The web is turning into more and more competitive, and people firms UN agency perform SEO can have a determined advantage in guests and customers.

Can I do SEO for myself?

The world of SEO is complicated; however the majority will simply perceive the fundamentals. Even a tiny low quantity of information will create an enormous distinction. Free SEO education is wide obtainable on the net, together with in guides like this. Mix this with a bit observe and you’re well on your thanks to turning into a guru.
Depending on it slow commitment, your disposition to find out, and therefore the complexness of your website(s), you’ll decide you would like associate degree knowledgeable to handle things for you. Corporations that observe SEO will vary; some have a extremely specialized focus, whereas others take a broader and additional general approach.
In any case, it’s sensible to possess a firm grasp of the core ideas.

How much of this text do I want to read?

If serious regarding rising search traffic and are unacquainted SEO, we tend to suggest reading this guide front-to-back. We’ve tried to form it as sententious as potential and simple to know. There is a printable PDF version for those who’d like, and dozens of linked-to resources on alternative sites and pages that also are warrant your attention.
  • Each section of this guide is vital to understanding the foremost effective practices of computer program improvement.

Saturday, December 3, 2016

পিটিসি সাইটে আয় করতে কিছু প্রয়োজনীয় বিষয়

পিটিসি (paid to click) সাইটগুলোতে ক্লিক করার মাধ্যমেই মূলত আয় করা হয়। পৃথিবীতে প্রায় ১ হাজারেরও বেশি পিটিসি সাইট আছে যার অধিকাংশই ভূয়া এবং নতুন। অনেক সাইটই আছে যারা কিছুদিন রান করার পর উধাও হয়ে যায়। তাই পিটিসি সাইটগুলোতে কাজ আরম্ভ করার পূর্বে অবশ্যই এই সাইটগুলো সম্পর্কে ভালোভাবেই জানতে হবে। কেবলমাত্র ভালো ও লিগ্যাল সাইটগুলোতে কাজ করতে হবে। অন্যথায় আফসোস হবে।

পিটিসি সাইটে যারা একেবারেই নতুন এবং আয় করার ফর্মূলা বুঝতে সমস্যা নিচের এই লেখাটি একটু মনোযোগের সাথে পড়বেন।

নতুনদের জন্য পিটিসিতে যা যা করণীয়:

১. একটি কম্পিউটার ও একটি মডেম থাকতে হবে। মডেম না থাকলে মোবাইল দিয়ে ইন্টারনেট কানেকশন করা যেতে পারে।
২. কাজ করার জন্য প্রতিদিন অন্তত ৩০/৪০ মিনিট সময় থাকতে হবে।
৩. যে সাইটগুলোতে কাজ করবেন সেগুলো অবশ্যই লিগ্যাল, গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বস্থ হতে হবে। এটি পিটিসি সাইটের অতি মূল্যবান কথা বা পিটিসি সাইটের মূলমন্ত্র।
৪. রাতারাতি বড়লোক হবার স্বপ্ন দেখা চলবে না। ধীরে ধীরে আয়ের গতি বাড়বেই। এতে হতাশ হওয়ার কোন কারণ নেই।
৫. যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পিটিসির কাজ শিখতে হবে এবং পিটিসির নিয়ম-কানুন জানতে হবে।
৬. কাজ পুরাপুরি শিখে গেলে আয়ের গতি কিছুটা বাড়ানোর স্বার্থে ছোট/মাঝারি ধরণের একটি ইনভেস্ট করতে পারেন। এতে আপনার মঙ্গলই হবে।
৭.  দৈর্য্যশীল ও আত্ববিশ্বাসী হওয়া চাই, নইলে হতাশ হয়ে পড়তে পারেন পিটিসির এই বিশাল আয়ের জগতে।

নতুন-পুরাতনদের জন্য আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা:

১. যারা অনেক দিন ধরে কাজ করছেন অথচ আয় বাড়াতে পারছেন না, তাহলে ছোট/মাঝারি একটি ইনভেস্ট করুণ। এবং আপনার একাউন্ট আপগ্রেড করুণ। একাউন্ট আপগ্রেড না করা পর্যন্ত আয় বাড়ানো আসলেই কঠিন।২. পিটিসি সাইটের Terms of services ভালোভাবে জানুন ও শিখুন।৩. আপনি যে সাইটে কাজ করবেন সে সাইটের Terms of services ভালোভাবে জানুন। এবং মেনে চলুন।৪. কাজ না শেখা পর্যন্ত কোনো ইনভেস্ট করবেন না এবং কাজ না শেখা পর্যন্ত হাল ছাড়বেন না। অর্থাৎ কাজ ছেড়ে দিবেন না।৫. অন্তত ৬ মাস কাজ চালিয়ে যান। তারপর ভাল লাগলে করবেন নয়তো ছেড়ে দিবেন।৬. একজন ভালো রেফারেলের মাধ্যমে পিটিসিতে কাজ করবেন যাতে আপনি সব রকমের সহযোগীতা পান। গুগল সার্স করে আমি কিছু ইউটিউব এর টিউটোরিয়াল দেখলাম যেগুলোর রেফারেল তিনি নিজেও নতুন এবং আয়ের পরিমাণও সামান্য।

এতো সামান্য আয় করে তিনি রেফারেল পাবার আশায় টিউটোরিয়াল করতে শুরু করে দিয়েছেন যা আমাকে একেবারেই অবাক করেছে। আপনিও এই টিউটোরিয়ালগুলো দেখলে আমার কথার সত্যতা যাচাই করতে পারবেন।

আপনি এ রকম রেফারেল থেকে অবশ্যই দূরে থাকবেন। ভালো রেফারেল আপনার কাজের গতিকে মনিটরিং করবেন যাতে আপনার শ্রম ও কষ্ট বিফলে না যায়।৭. আপনার কম্পিউটার ও মডেম অন্যকে ব্যবহার করতে দিবেন না এবং একই পিসি থেকে একাধিক একাউন্ট খুলবেন না। এ রকম করলে আপনার একাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যাবে।৮. এছাড়াও মোবাইল দিয়ে অনেক পিটিসি সাইটে কাজ করা যায়।

পিটিসি সাইটের জয়-পরাজয়ের খতিয়ান এবং আমাদের করণীয়।

পিটিসি সাইটে প্রতিষ্টিত হওয়ার গোপন চাবি তো আপনারই হাতে।এখানে একটি কথা না বলে পারছি না আর তা হলো পিটিসি সাইটে কাজ করে শতকরা ৯০ জন ব্যক্তিই ব্যর্থ হয়ে থাকেন। আর মাত্র ১০ শতাংশ লোক তাদের পরিশ্রম, মেধা, আত্মবিশ্বাস, দৈর্য্য ও ভাগ্যের ফেরে লাভবান হয়ে থাকেন। পিটিসি সাইটগুলোতে কাজ করে কিভাবে প্রতিষ্টিত হতে পারবেন আজ তারই একটি নির্ভরযোগ্য আলোচনা করবো পাঠকদের জন্য।

PTC এর মানে হলো Paid To Click অর্থাৎ ক্লিক করলেই টাকা দেয়া হয়। পৃথিবীতে যে সমস্ত বিজ্ঞাপনী কোম্পানী রয়েছে এরা তাদের বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের একটি বোনাস দর্শকদের জন্য মনোনীত করে রেখেছে যাতে সবাই বিজ্ঞাপন দেখতে মনোযোগী হয়।

যদি কেউ একজন একটি বিজ্ঞাপন দেখে তাহলে কোম্পানী ঐ বিজ্ঞাপন দেখার বোনাস স্বরূপ কিছু ডলার প্রদান করে থাকে। এই ডলার কিভাবে দেয় তা শুনলে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন এতে কোন সন্দেহ নাই।

কারণ ১০০ পেনি= ১ সেন্ট। আর ১০০ সেন্ট= ১ ডলার। আর এই বিজ্ঞাপন কোম্পানীগুলো আপনাকে পেনিই দেবে ডলার নয়।

যেমন Neobux প্রতিদিন প্রাথমিক মেম্বারদেরকে ২৬ পেনি থেকে ৭০ পেনি পর্যন্ত তাদের একাউন্টে পাঠাবে। মেম্বারশীপ অনুযায়ী এই পেনি ২০০ থেকে ৩০০ পর্যন্ত হতে পারে যা সবার জন্যই ফ্রি।

আপনি এই বিজ্ঞাপনগুলোতে ক্লিক করে ১ পেনি, ১ পেনি করে আয় করতে হবে। এই পেনির আয়ের বর্ণনা শুনে অনেকেই আবার হতাশ হলেন না তো?

হতাশ হবারই কথা। কিন্তু এই পেনি পেনি আয় একদিন আপনার জীবনের চাকা যে পাল্টে দিতে পারে তা কিন্তু আপনি যানেন না। আর আমার লিখনীর আসল উদ্দেশ্যই হলো পেনির রহস্য নিয়ে। প্রতিটি পিটিসি সাইটের আয় শুরু হয় পেনি দিয়ে।

আসুন কিভাবে পেনি পেনি আয় থেকে ডলার ডলার আয় করা যায় জেনে নেই এর গোপন রহস্য। আর ক্যারিয়ার গঠনের প্রতি হই মনোযোগী।

পিটিসি সাইটে কাজ করে সাফল্য লাভের আরো কিছু কথা এখানে আমি point আকারে আলোচনা করব যা পাঠ করে আপনারা  উপকৃত হবেন এটা আমার একান্ত বিশ্বাস-

পিটিসির কাজকে একটি চাকরী মনে করুণ:

একজন লোক ক্লাস ওয়ান থেকে এমএ পাস করতে কমপক্ষে সময় লাগে ১৭-১৮ বছর। তারপর চাকরি পেতে হলে আরো যে কত দিন লাগে তা তো সবারই জানা। আর আপনি যদি পিটিসি সাইটে কাজ করে মাত্র ৩-৪ মাসে রাতারাতি বড়লোক হতে চান এটা যুক্তিসঙ্গত নয়।

বিষয়টি একটু ভেবে চিন্তে দেখতে অসুবিধা কোথায়? কাজেই আপনার এই কাজকে একটি গুরুত্বপূর্ণ চাকরী ভেবে দৈনিক কাজ করে যান বিরামহীনভাবে।

সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা করুণ:

সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা আপনার কাজের গতিকে করবে গতিশীল এবং আয়ের পরিমাণ হবে আশানুপাত। কোন সময়ে কোন সাইটের কাজ করবেন তার একটি বিজ্ঞানসম্মত রুটিন তৈরী করুণ আর আপনার মূল্যবান সময়কে কাজে লাগান। মনে রাখবেন Time is money. ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে- Time and tide waits for none.

সহযোগী দল তৈরী করুণ:

যৌথ প্রয়াস সব সময় কাজের গতিকে করে ত্বরান্বিত। একার পক্ষে যা সম্ভব নয়, সমবেত প্রচেষ্টায় তা হয়ে উঠে সহজ।

মনে রাখবেন পিটিসির আয়ের একটি বিরাট অংশ পূরণ হয় গ্রুপ তৈরী ও যোগাযোগের মাধ্যমে। একে অপরের সহযোগীতার হাত সম্প্রসারিত করুণ এতে উভয়েরই মঙ্গল অনিবার্য।

ধৈর্য্য ধারন করুণ:

পিটিসি সাইটে কাজ করতে হলে আপনাকে খুবই ধৈর্যশীল হতে হবে। ইংরেজিতে বলতে গেলে বলতে হয়- “Patience is the key to success specially for PTC sites.” অতি গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো পিটিসি সাইটে দৈর্য্য সহকারে মাত্র ৬-৯ মাস কাজ করুন তারপর হিসেব মিলিয়ে দেখুন আপনার জীবনে নতুন একটি অধ্যায় সুচিত হবে যা আজীবনের জন্যই উম্মোক্ত থাকবে।

আপনি যদি বিদেশেও চলে যান, আপনার আয় কখনো বন্ধ হবে না। এমনকি বিদেশে পাড়ি দিলে আপনার পিটিসি ইনকাম আরো দ্বিগুন হয়ে যাবে, এটাতো সবাই-ই জানেন। কাজেই মাত্র ৪/৫ টি ভালো পিটিসি সাইট বাছাই করে আজীনের জন্য খন্ডকালীন চাকরি হিসেবে বেছে নিতে কোন অসুবিধা থাকছে না।।

আত্মবিশ্বাসী হউন:

আমি পারব, আমাকে পারতেই হবে, এরকম মনোভাব নিয়ে কঠোর পরিশ্রম, অধ্যাবসায় ও অনুশীলনের দ্বারা বহু অসাধ্য কাজও অনায়াসে সমাধা করা যায়। অনুশীলন, অধ্যাবসায় ও প্রচেষ্টার মাধ্যমে স্মৃতিশক্তি পর্যন্ত অর্জন করাও সম্ভব। যার জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন বিংশ শতাব্দীর প্রতিভাধর বিজ্ঞানী আইন স্টাইন যিনি জার্মানীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

মা সঙ্গীত প্রিয় ছিলেন ফলে মায়ের উৎসাহেই তিনি ৬ বছর বয়সে বেহালা বাজাতে শিখেছিলেন। লেখাপড়ায় খুবই দুর্বল হওয়ায় ৯ বছর বয়সেও তিনি স্কুলে ভর্তি হতে পারেননি। ভর্তি পরীক্ষায় সাফল্য লাভের জন্য তাকে দু’দুবার পরীক্ষা দিতে হয়েছিল।

ডিগ্রী পরীক্ষায় কোন রকমে পাশ করতে তাকে অমানুষিক পরিশ্রম করতে হয়েছিল। স্মৃতি শক্তির স্বল্পতা হেতু তিনি স্কুলে চাকরী জোটাতে ব্যর্থ হলেন। তারপর তিনি স্মৃতি শক্তি বাড়ানোর জন্য সচেষ্ট হলেন। ক্রমাগত অনুশীলন ও অধ্যাবসায়ের ফলে অবশেষে স্বরণ শক্তি বাড়াতে সক্ষম হলেন। আর পদার্থ বিজ্ঞানে অর্জন করলেন নোবেল পুরষ্কার।

মনে রাখতে হবে বহুবার ব্যর্থতার সিড়ি বেয়েই সাফল্যের দরজায় পৌছতে হয়। এভারেষ্ট বিজয়ের কথাই ভাবুন।

দীর্ঘ ২২ বছর অব্যাহত প্রচেষ্টার পর দুর্গম গিরিশৃঙ্গ জয় করেছিলেন এডমান্ড হিলারী ও তেনজিং। তার পূর্বে এই রেকর্ড করতে গিয়ে ১৬ জনের প্রাণ দিতে হয়েছিল। উপলব্দি করুণ এই গিরিশৃঙ্গ জয় করতে কত দু:সাহসিক অভিযানের দরকার হয়েছে। অধ্যাবসায়, পরিশ্রম, আত্ববিশ্বাস ও সহিষ্ঞুতা ছাড়া কেইবা সাফল্য লাভ করতে পেরেছে?

নিউটন বলেছিলেন, “আমার আবিষ্কারের কারণ আমার প্রতিভা নয়। বহু বছরের পরিশ্রম ও নিরবিচ্ছিন্ন চিন্তার ফসল। যখনই যা আমার মনের সামনে এসেছে আমি শুধু তারই মিমাংশায় ব্যস্ত থাকতাম। ফলে অস্পষ্টতা থেকে ধীরে ধীরে স্পষ্টতার মধ্যে উপস্থিত হয়েছি।‍‌‍”

দার্শনিক ইয়ং বলতেন “মানুষ যা পেরেছে, মানুষ তা পারবে।”

নিজেকে সুস্থ রাখুন:

জীবনকে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রয়োজন সুস্থতা ও সুস্বাস্থ্য। নিয়মিত ব্যায়াম, পরিমিত ঘুম, পরিমিত পুষ্টিকর খাবার সুস্বাস্থ্যের জন্য অতিব জরুরী। সুস্বাস্থ্যের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বলতে গেলে কবি নির্মলেন্দু গুণের কথাটি খুবই মনে পড়ে। তিনি বলেছিলেন,

“আকাশের সূর্যটা যদি তুমি ছুঁতে চাও, স্বাস্থ্যটা ভালো করো এখনই শুতে যাও। ঘুম যদি ভালো হয় স্বাস্থ্যটা ফুটবে, সূর্যের সাথে সাথে ঘুম থেকে উঠবে।”

আর ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে- Early to bad and early to raise makes a man healthy,  wealthy and wise অর্থাৎ সকাল সকাল ঘুমিয়ে যারা সকাল সকাল উঠে, স্বাস্থ্যবান, ধনী আর বিজ্ঞ তারাই বটে।


Friday, December 2, 2016

২$ ইনকাম করুন ফ্রি। নিউ মেম্বারদের জন্য ১০ডলার ফ্রি.

আয় করতে চাইলে কাজ করতে পারেন অ্যাকাউন্ট ওপেন করলেই ১০ ডলার ফ্রি। যা দিয়ে adpack নিতে পারবেন এবং এর  profit withdraw করতে পারবেন। নতুন trusted সাইট।

১. Share কেনার সময় কোনো ফি কাটে না। অথাৎ ১টা Share কিনলে ১০ ডলার লাগবে অতিরিক্ত কোনো ফিস লাগবে না। আপনি ফেরত পাবেন ১২ ডলার।
২. অন্যান্য Revshare কোম্পানির মতো প্রতিদিন Surf করতে হবে না।
৩. withdraw দেয়ার সাথে সাথে টাকা Paid করা হয়।
৪. server অত্যন্ত ভালো ও very high speed.
৫. মাত্র ২ ডলার হলেই withdraw করা যায়।
৬. Live Support ব্যবস্থায় সরাসরি সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়।
৭. সরাসরি Facebook এর মাধ্যমে কোম্পানির Support ব্যবস্থা রয়েছে।

৯. এছাড়া কেউ ইচ্ছে করলে ইনভেস্ট না করেও ফ্রি ১০ ডলার দিয়ে একদম ফ্রিতে ইনকাম করতে পারবেন

*এছারাও এর অনেকগুলো payment system রয়েছে যা সব সাইট এ থাকে না।

* ৫ ডলার হলেই টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।

*Payment Processor:

  1. Payza

  2. Perfect Money

  3. SolidTrustPay

  4. neteller

  5. Payeer

যা দিয়ে adpack নিতে পারবেন এবং এর profit withdraw করতে পারবে্ন।

বর্তমান অফার
প্রথম নতুন মেম্বারদের জন্য রয়েছে ১০ ডলার ফ্রি জা দিয়ে adpack নিতে পারবে এবং এর profit withdraw করতে পারবে।

কোম্পানিটি trusted revshare এর সমন্বয়ে গঠিত

Thursday, December 1, 2016

নিউবাক্স থেকে কিভাবে দৈনিক ৫ ডলার আয় করবেন জেনে নিন একনজরে !!!

আমরা অনেকেই হয়তো  Neobux এ কাজ করা শুরু করে দিয়েছি বা অনেক দিন ধরে কাজ করছি কিন্তু ইনকাম করতে পারছি না একেবারেই। অনেকে আবার নিউবাক্সে কাজ  শুরু করব ভাবছি, কেউ আবার ভাবছি জগতে কত পিটিসি সাইটের নামতো শুনলাম, বেশির ভাগই স্ক্যাম করে চলে যায়। কিন্তু ৯৯% নিশ্চয়তা এই সাইটটিতে পাবেন। এই সাইট থেকেই  আয় করার ইচ্ছা নিয়ে কাজ শুরু করুণ ইনশা অাল্লাহ আপনিও সফল হবেন। তবে এক্ষেত্রে একটু ভাল দিক নির্দেশনার প্রয়োজন রয়েছে।

কাজ না করলে শুধু শুধু একাউন্ট না করার জন্য অনুরোধ রইল। 

প্রারম্ভিক বক্তব্য

নিউবাক্স পিটিসি সাইটের একটি আলোচিত নাম। পৃথিবীতে প্রায় লক্ষাধিক ব্যক্তি নিউবাক্স থেকে বড়লোক হয়েছেন যা অতিব সত্য। নিউবাক্সের আয় শুরু হয় অতি অল্প দিয়ে আর ৬-৯ মাস কাজ করার পর আয়ের পরিমাণ হয় অবিশ্বাস্য। এর জন্য দরকার একটু মাথা খাটানো আর থাকা চাই আত্মবিশ্বাস ও ধৈর্য্য। জানতে হয় নিউবাক্সের বিজনেস পলিসি। এক সময় বাংলাদেশে নিউবাক্স সম্পর্কে জানা শোনা লোক ছিল অল্প। বর্তমানে বাংলাদেশে অনেকেই কাজ করছেন এবং নিউবাক্স সম্বদ্ধে জানেন। কাজেই আপনার জন্য এখন বেটার চান্স।

ছোট একটি ধারণা:

আপনি শুরুতেই Neobux থেকে ভাল আয় করবেন এমনটা আশা করা থেকে বিরত থাকুন। ফ্রী মেম্বার হিসেবে যদি আপনি দিনে ২০টি অ্যাড ভিউ করেন তাহলে আপনার আয় হবে মাত্র ২ সেন্ট। তবে পরিকল্পনা করুন কিভাবে এই সেন্টকে ডলারে রূপান্তর করবেন।

সুবিধাসমূহ

1.withdraw দেয়ার সাথে সাথে  instant টাকা Paid করা হয়।

2.server অত্যন্ত ভালো ও very high speed.

3. মাত্র ২ ডলার হলেই withdraw করা যায়।

4. Live Support ব্যবস্থায় সরাসরি সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়।

5. এছাড়া কোম্পানির Support ব্যবস্থা অত্যন্ত কার্যকর।

অসুবিধাসমূহ

  1. মোবাইল এবং প্যাড ব্যবহার করা নিষিদ্ধ।

  2. একটি কম্পিউটার  দিয়ে মাত্র একটি একাউন্ট করা যাবে।

  3. নিউবাক্সে কাজ করতে একটি সেপারেইট IP ব্যবহার করতে হবে।

কিভাবে register হয়ে কাজ করবেন নিচে

আয়ের আসল ক্ষেত্র:

PTC সাইট সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার রেফারাল এর উপর।যার রেফারাল যতো বেশি তার আয় ততো বেশি। তাই আপনার যদি কোন রেফারাল না থাকে তাহলে ১ সেন্টকে ১ ডলারে রূপান্তরিত করতে অনেক সময় লেগে যেতে পারে।। হয়তো বা আপনি ততদিনে এই সাইট থেকে আয়ের আশাই ছেড়ে দিবেন। তাই Neobux এর সব থেকে ভাল দিক হল আপনার Direct রেফারাল  বাড়ানো। আর Direct রেফারাল না থাকলে নিউবাক্স থেকে রেন্ট রেফারেল ভাড়া করতে পারেন।

পরবর্তী স্টেপ:

Direct রেফারাল কিভাবে বাড়াবেন এবং রেন্ট রেফারেলদের কিভাবে পরিচালনা করবেন তার আলোচনা এই সপ্তাহের ভিতরে আমি একটি গবেষণামূলক ফিচার পোষ্ট লিখব ইনশা আল্লাহ।আপনারা অবশ্যই আমার সাথে থাকবেন আশা করছি।

বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুণ –

এখানে ক্লিক করুণ


https://www.neobux.com/?r=Tozammel15

নিউবাক্স এর যাত্রা শুরু:

নিউবাক্স ২৫ মার্চ ২০০৮ সালে প্রাক রেজিষ্ট্রেশনের মাধ্যমে তাদের কাজ শুরু করে। তারপর  অফিসিয়ালভাবে কাজের উদ্ভোন হয় ৩০ এপ্রিল ২০০৮ সালে। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত কোনো ঝামেলা ছাড়াই  neobux তাদের কাস্টমারদের পেমেন্ট দিয়ে আসছে বর্তমানে (neobux) এর ৩ কোটি মেম্বার আছে। তাছাড়া প্রতিদিন তাদের সদস্য সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

নিউবাক্স আমার যাত্রা শুরু এবং বর্তমানঅবস্থা:

নিউবাক্স-এ আমার যাত্রা শুরু: ০১-০৯-২০১৫
গোল্ডেন মেম্বারশীপ অর্জন: ২৭-১০-২০১৫
গোল্ডেন প্যাক ক্রয়: ১১-১১-২০১৫
বর্তমানে  Direct Referrals :  ৭৭ জন
বর্তমানে Rental Referrals : ১৪৮৮ জন

প্রতিদিন নিউবাক্স থেকে আয় ২২/২৩ ডলার।

নোট : প্রথম থেকে এই লিখাটি পোস্ট করা পর্যন্ত একদিনও আমি কাজ মিছ করি নাই

যারা আমার রেফারেল লিংক ব্যবহার করে কাজ করতে ইচ্ছুক আমি তাদেরকে সব রকমের ট্রেনিং দিতে প্রস্তুত। আসলে এই ছোট একটি সাইট নিউবাক্স-এ জানার আছে অনেক কিছুই। নিউবাক্স এর পলিসি ভালোভাবে বুঝতে না পারলে আয় বাড়ানো খুবই কঠিন। একটি দ্রুভ সত্য কথা হলো পিটিসি সাইটে কাজ করে শতকরা ১০ জন লোক প্রতিষ্টিত হতে পারেন। বাকী ৯০% লোক পিটিসি সাইটের নিয়ম না জানার কারণে এবং দৈর্য শক্তির অভাবে কিছুদিন কাজ করার পর কাজ করা ছেড়ে দেন

 নিউবাক্স থেকে দু’টি পদ্ধতিতে আয় করা যায়। নিচে বিস্তারিত আলোচনা হবে।


কোনো ইনভেস্ট না করে আয় করা:

এ পদ্ধতিতে আয় করতে একটু সময় লাগবে। কিন্তু একদিন না একদিন আপনার আয়ের পরিমাণ দেখে আপনি নিজেও অবাক হয়ে যাবেন।

উপরের লিংকে ক্লিক করে আপনি একটি ফ্রি একাউন্ট খুলুন। তারপর টানা ১৫ দিন কাজ করে যান।

যেই সময় আপনি একাউন্ট খুলবেন এই সময় হলো আপনার লকাল টাইম ( Local Time ) আপনি প্রতিদিন নিউবাক্স এর সার্ভার টাইমে ( Server Time ) ক্লিক করতে হবে। আমাদের দেশীয় সময় সকাল ১০ ঘটিকার সময় নিউবাক্স এর নতুন দিন শুরু হয়। এবার আপনি প্রতিদিন একাউন্টে ঢুকে এডগুলোতে ক্লিক করতে থাকুন। একদিনও যেন মিছ না হয়। বিশেষ করে হলুদ রংয়ের ৪ টি নির্ধারিত এডে (Fixed Advertisement ) ক্লিক করবেন। তা না হলে আপনার রেফারেল কমিশন পাবেন না। আজকে যে এডগুলোতে কিালক করবেন তার বিনিময়ে আগামী কালকে আপনার রেফারেল কমিশন দেয়া হবে

কিভাবে কাজ করবেন:

লগিং করার পর উপরে View Advertisements লিখায় ক্লিক করে প্রতিটি এড দেখা শুরু করবেন। এভাবে সব কয়টি এডে ক্লিক করে এড দেখবেন। বিশেষ করে হলুদ রংয়ের ৪টি (Fixed Advertisements) এডগুলোতে ক্লিক করবেন। তা না করলে আপনার রেফারেল ইনকাম পাবেন না। এডগুলো দেখার সময় কোনো কোনো কম্পিউটারে Flash না থাকলে সমস্যা হবে। এ রকম সমস্যা ধেখা দিলে Flash player টি download করে install করে নিবেন। নিচের লিংকে ক্লিক করলেই এই flash player download করতে পারবেন।

আয় বাড়াবেন কিভাবে :

টানা ১৫ দিন কাজ করার পর আপনি রেফারেল ঢুকানোর যো্গ্যতা অর্জন করবেন। তখন আপনার রেফারেল লিংক কপি করে তা বন্ধুদের কাছে অথবা আত্মীযদের কাছে শেয়ার করুন। তাদেরকে আপনার লিংকে ঢুকাতে থাকুন। আস্তে আস্তে আপনার আয় বেড়ে যাবেযখন আপনার একাউন্টে ৬০০ পয়েন্ট জমা হবে তখন ৩ জন রেন্ট রেফারেল ভাড়া করবেণএতে আপনার আয় আরো বেড়ে যাবে। এভাবে টাকা উত্তোলন না করে রেন্ট রেফারেল বাড়াতে থাকুন যতক্ষন না আপনার রেন্ট রেফারেল ( Rental Referrals ) 250 হবে। 250জন রেন্ট রেপারেল হলে 90ডলার দিয়ে চাইলে আপনি গোল্ডেন মেম্ভারশীফ আর্জন করতে পারেন। তাহলে আপনার আয়ের পরিমাণ অনেক গুণ বেড়ে যাবেরেন্টাল রেফারেল ক্লিক করলে আপনার একাউন্টে ব্যালেন্স জমা হবে। আর হ্ঁ্যাযে সকল রেন্টাল রেফারেল ৫ দিন পর্যন্ত ক্লিক না করবে তাদেরকে রিসাইকেল (Recycle)করবেন। 

১৫ দিন কাজ করলে কি দাড়াবে?

১৫ দিন কাজ করার কারণে আপনার একাউন্ট ব্যালেন্স হতে পারে:- ৩২ গুণ ০.০০১ গুণ ১৫ দিন = ৪৮০ পেনি। এখনো আপনার ১ ডলার হতে বাকী আছে ৫২০ পেনি।১৫ দিন কাজ করার কারণে আপনি Direct Referrals প্রবেশ করানোর যোগ্যতা অর্জন করলেন। ১৫ দিন পর আপনি কয়েক জন Direct Referrals ঢুকাতে পারেন। যারা কাজ করলে প্রতিদিন আপনার একাউন্টে ব্যালেন্স জমা হবে।ধরুন, আপনি কোনো Direct Referrals ঢুকাতে পারবেন না। তাহলে আপনার আরো ৫ দিনের মতো কাজ করতে হবে। তখন আপনার একাউন্টে ব্যালেন্স হবে:- ৩২ গুণ ০.০০১ গুণ ৫ দিন = ১৬০ পেনি। মোট ব্যালেন্স হবে- ৪৮০+১৬০= ৬৪০ পেনি।

এখন আপনি ৬০০ পেনি দিয়ে ৩০ দিনের জন্য ৩ জন Rent Referrals কিনবেন। এই Rent Referrals এর কেউ যদি একদিন কাজ করে তাহলে আপনার একাউন্টে সাথে সাথে ২০ পেনি জমা হবে। ৩ জন কাজ করলে ২০ গুণ ৩= ৬০ পেনি হবে। এভাবে আপনার আয়ের গতি বাড়তে থাকবে। এদিকে আপনার কাজের আয় তো জমা হবেই।

এভাবে ১০ দিন চলতে থাকলে আপনার একাউন্ট ব্যালেন্সে আরো ৩ জন Rent Referrals কেনার টাকা হয়ে যাবে। এই টাকা দিয়ে বার বার Rent Referrals কিনতে থাকুন। আর আপনার নিজের কাজ চালিয়ে যান। এই নিয়মে ২ মাস কাজ করার পর আপনার আয়ের গতি অবশ্যই বেড়ে যাবে।

এতো দিনে আপনিও জেনে যাবেন নিউবাক্সের খুটিনাটি বিষয়াদি। এতক্ষণ আমি যে আলোচনা করলাম তা হলো কেবল এডগুলোতে ক্লিক সম্পর্কে। এডে ক্লিক দিয়েতো আয় করবেন সেইসাথে মিনিজব, সার্ভে, পয়েন্ট অফার, কয়েন অফার ইত্যাদি থেকে প্রতি সপ্তাহে ইনকাম করা যাবে অন্তত ১-২ ডলার। আর এই কাজগুলো করার জন্য আপনাকে নিউবাক্স থেকে কিছু পয়েন্ট দেয়া হবে। এই পয়েন্ট দিয়ে আপনি Rent Referral দের Recycle ও Extend করতে পারবেন।

আর এই কাজগুলো করতে হলে আপনাকে নিউবাক্স সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে।

এভাবে ৩ মাস কাজ করলে আপনার দৈনিক ইনকাম হতে পারে ৩ ডলার এবং মাসিক ইনকাম দাড়াবে ৩ গুণ ৩০= ৯০ ডলার। অর্থাৎ ৭২০০ টাকা।

পরামর্শ:

প্রথমে ২ ডলার উত্তোলন করে পরিক্ষা করবেন। যদি সাথে সাথে টাকা একাউন্টে চলে যায় তাহলে কাজ করবেন, না হলে কাজ বন্ধ করে দিবেন।আর যদি একাউন্টে চলে যায় তাহলে আর কোনো টাকা উত্তোলন না করে Rent Referrals কিনতে থাকবেন।এভাবে কাজ করে যখন আপনার Rent Referrals 250 জন হবেন তখন একাউন্ট আপগ্রেড করার টার্গেট করবেন। একাউন্ট গোল্ডেন না করলে নিউবাক্সে ইনকামের মজা পাবেন না।যেদিন একাউন্ট আপগ্রেড করবেন, মনে রাখবেন আপনার অপেক্ষা ও কষ্টের দিন অনেকটাই কমে গেছে।

একাউন্ট আপগ্রেড করলে কী হয়?

প্রতিদিন আপনাকে ৯টি Fixed Advertisements দেয়া হবে যার ১টির মান হলো ১০ পেনি। আপনি প্রতিদিন পাবেন ১০ গুণ ৯= ৯০ পেনি। আর আরো যে এডগুলো দেয়া হবে এগুলোতো থাকবেই।প্রতি Rent Referrals ক্লিক করলে আপনি পাবেন প্রতিজনে ৪০ পেনি। যদি Rent Referral দের মধ্যে মোট ২৫ জন ক্লিক করে তখন আপনি পাবেন ১ ডলার। এদিকে Direct Referral দের একজন কাজ করলে আপনি জনপ্রতি পাবেন ২০ পেনি। এখন হিসেব মিলিয়ে দেখুন আপনার আয়ের গতি কেমন।

Rent Referrals ক্লিক না করলে কী করবেন?

প্রথমেই বলি, আপনি Rent Referrals কিনবেন বাংলাদেশের সময় রাত ঠিক ১২টার পর। রাত ১২টা থেকে সাড়ে ১২টার ভিতরেই Rent Referrals কিনবেন। তাহলে আপনি ভালো মানের Rent Referrals পাবেন। এরা সবাই কাজ করবে। এরপরও কিছু Rent Referrals কাজ নাও করতে পারে। তখন প্রতি ৫ দিন পর এদেরকে Recycle করবেন।নিউবাক্সের কিছু টেকনিক আছে আপনাকে সেটা আবিস্কার করতে হবে। তাহলে আপনার জীবনের মোড় পাল্ঠে যাবে।

দ্বিতীয় পদ্ধতি

সামান্য টাকা ইনভেস্ট করবেন।

প্রথমেই বলে রাখি যে, নিউবাক্স-এ টাকা ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার কোনো ভয় নেই। এটা পৃথিবীর নাম করা ভালো ও বিশ্বস্থ কোম্পানি।আপনি একটি ফ্রি একাউন্ট খুলুন। ফ্রিতে একাউন্ট খুললে আপনি হবেন একজন  Standard Member. তারপর ২০ ডলার দিয়ে ১০০ জন রেন্ট রেফারেল কিনতে হবে।

এরপর টানা ৭দিন কাজ করে যান। ৭দিন কাজ করলে এবং আপনার রেন্ট রেফারেলদের কাজের আয় হিসেব করে যা ডলার হবে এগুলো মিলিয়ে আরো যদি ডলারের দরকার হয় পাইজা একাউন্ট থেকে এনে আরো ২০ ডলার দিয়ে পুনরায় ১০০ জন রেন্ট রেফারেল কিনবেন। এবং আরো ৭দিন কাজ চালিয়ে যাবেন। ৭দিন কাজ করলে আপনার একাউন্টে আশা করি ২০ ডলারের মতো টাকা জমা হয়ে যাবে। এই ২০ ডলার দিয়ে তৃতীয় সপ্তাহে আবার ৫০ জন রেন্ট রেফারেল কিনবেন। কাজেই ২১ দিন অতিবাহিত হওয়ার পর আপনার এখন মোট ২৫০ জন রেন্ট রেফারেল হল। এবার আর রেন্ট রেফারেল না কিনে ৭দিন এদেরকে পরিচালনা করুণ। যে সকল রেন্ট রেফারেল ক্লিক করবে না তাদেরকে রিসাইকেল করুণ। এভাবে ৪র্থ সপ্তাহের মধ্যেই আপনার রেন্ট রেফারেলদের ক্লিক এভারেইজ ভালো পজিশনে নিয়ে যেতে হবে।

এভারেইজ ভালো হলেই ৯০ ডলার দিয়ে আপনার একাউন্ট আপগ্রেড করূণ। একাউন্ট আপগ্রেড করলে কি হবে এটাতো পূর্বে আলোচনা করেছি।এইভাবে রেন্ট রেফারেল কেনা এবং একাউন্ট আপগ্রেড করাতে আপনার ১০ হাজার টাকা খরচ হয়ে যেতে পারে।একাউন্ট আপগ্রেড করার পর প্রতি সপ্তাহে ১০০ জন করে রেন্ট রেফারেল কিনতে পারেন। কিন্তু আমার পরামর্শ হল রেন্ট রেফারেল না কিনে এই ২৫০ রেফারেলদের অন্তত ৩ মাসের জন্য extend করা। সবাই যখন ৩/৮ মাসের জন্য extend করবেন তারপর প্রতি সপ্তাহে ১০০ জন করে রেন্ট করে করে ২০০০ রেন্ট রেফারেল কিনতে থাকবেন। আর হ্যাঁ, রেন্ট রেফারেল ক্লিক না করলে ঘাবড়ানোর কোনো দরকার নেই।তার কারণ নিচে আলোচনা করা হলো:

রেন্ট রেফারেল যদি কাজ না করে?

যদি আপনি গোল্ডেন মেম্বার হন তাহলে রিসাইকেল করার দরকার নেই। কারণ রেন্ট রেফারেল যদি ১৪দিন ক্লিক না করলে গোল্ডেন মেম্বার হিসেবে কোম্পানি আপনাকে বিনা টাকায় এদেরকে রিসাইকেল করে দিবে। এতে আপনার কোনো ফি লাগবে না।আপনি কেবল রেফারেলদেরকে extend করতে থাকুন।

২০০০ রেন্ট রেফারেল হলে আপনার প্রতিদিনের ইনকাম হবে ২৫-৩০ ডলার। গড়ে ২৫ ডলার হলে মাসে হবে ২৫ গুণ ৩০= ৭৫০ ডলার। এই ডলার থেকে রেন্ট রেফারেলদের খরচ বাবদ লাগবে ১০ গুণ ৩০= ৩০০ ডলার। বাকী থাকল ৪৫০ ডলার। তার মানে আপনার মাসিক ইনকাম দাড়ালো ৪৫০ গুণ ৮০= ৩৬০০০ টাকা (আনুমানিক হিসেব ) ।

রেন্টাল রেফারাল Maintenance policy:

প্রথমেই Neobux এ আপনার সার্ভার এর সময় এবং আপনার অ্যাড রিসেট হওয়ার সময় খুজে বের করুন। Neobux এর নিয়ম অনুযায়ী আপনি যদি আপনাকে দেওয়া ৪টি হলুদ রঙের অ্যাড ক্লিক না করেন তাহলে পরবর্তী দিন আপনি আপনার কোন রেফারাল থেকে আয় করতে পারবেন না। এমনকি আপনার Direct Referral থেকেও না।

দৈনিক ৫ ডলার আয় করবেন কীভাবে?
দৈনিক ৫ ডলার ইনকাম করতে চাইলে আপনার কি কি লাগবে?
১. একাউন্ট আপগ্রেড থাকতে হবে 
২. একটি android  মোবাইল থাকতে হবে
৩. ২৫০ জন রেন্ট রেফারেল থাকতে হবে
৪. Account এর বয়স ৬ মাস হতে হবে

কিভাবে আপনি Neobux এর সার্ভার সময় জানতে পারবেন?

প্রথমে আপনার Neobux এর অ্যাকাউন্ট এ লগিন করুন। তারপর View Advertisement এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ আসলে পেজ এর উপরের দিকে বাম দিকে দেখুন আপনার অ্যাড রিসেট এর সময় এবং ডান দিকে বর্তমান সার্ভার এর সময় দেওয়া আছে। এখন আপনি হিসাব করে নিন।
সবথেকে ভাল আপনি একদিন খুব ভাল ভাবে খেয়াল করুন কখন আপনার অ্যাড রিসেট হচ্ছে। মানে বাংলাদেশী সময়ের ঠিক কোন সময় আপনার অ্যাড রিসেট হচ্ছে তাহলে আপনার ক্লিক করতে সুবিধা হবে। প্রতিদিন ঠিক ঐ সময়েই আপনি নতুন অ্যাড পাবেন। যেমন আমার অ্যাড রিসেট হয় প্রতিদিন বাংলাদেশী সময়ে বিকাল ৪ টা ৪৭ মিনিটে।

আমার মনে হয় সার্ভার এর সময় এবং অ্যাড রিসেট সময় সম্পর্কে একটু হলেও আপনাদের ধারনা দিতে পেরেছি। প্রথম প্রথম একটু কঠিন মনে হবে তবে এটা নিশ্চিত খুব তাড়াতাড়ি-ই আপনি সব শিখে যাবেন।

**ডিসকাউন্ট**

আপনি Autopay চালু রাখলে ১৫% ডিসকাউন্ট পাবেন। যেমন আপনার প্রতিটি রেফারাল এর জন্য প্রতি মাসে পে করতে হবে ৩০ সেন্ট তবে আপনি যদি অটো পে চালু রাখেন তাহলে পে করতে হবে ২৫.৫ সেন্ট

এবার আসি রিনিউ এর ডিসকাউন্ট এ

১৫ দিনের জন্য ০%
৩০ দিনের জন্য ৫%

৬০ দিনের জন্য ১০%
৯০ দিনের জন্য ১৮%
১৫০ দিনের জন্য ২৫%

২৪০ দিনের জন্য ৩০%

এখন দেখা যাচ্ছে ১৫, ৩০ এবং ৬০ দিনের রিনিউ এর জন্য আমরা যে ডিসকাউন্ট পাচ্ছি তা অটো পে এর ডিসকাউন্ট থেকে কম (১৫%)। তাই অটো পে চালু রাখাই সবচেয়ে ভাল। তবে আপনি যদি ৯০ বা তার চেয়ে বেশি দিনের জন্য রিনিউ করেন তাহলে অটো পে বন্ধ রাখুন এবং আপনার রেফারাল এর মেয়াদ বাড়িয়ে নিন।

এবার বলবো সব থেকে important বিষয় BEP সম্পর্কে।

BEP কি?

BEP মানে হচ্ছে break even point বা আপনার ভাড়া করা রেফারাল এর গড় (avg.)
ক্লিক এর পরিমান। এখন আপনার রেফারাল এর পরিমানের উপর আপনার BEP এর পরিমান কম বেশি হবে। আপনি যদি আপনার BEP এর নিচে থাকেন তাহলে আপনি লস এ আছেন আর যদি BEP এর উপরে থাকেন তাহলে লাভ এ আছেন।

কখন আপনি একটি রেফারাল Recycleকরবেন?

এর জন্য প্রথমে আপনাকে আপনার BEP নির্ণয় করতে হবে।
Standard Member বা ফ্রি মেম্বার হিসেবে আপনি নিচের হিসাব অনুসরণ করুন।

আপনার যদি ১ – ২৫০টি রেফারাল থাকে তাহলে রিনিউ এর সময়ের ওপর আপনার BEP কমবে বা বাড়বে।

যেমন,

রেফারাল এর মেয়াদ

Break even point (BEP)

১৫ দিন =১.৩৩৩

৩০ দিন = ১.২৬৭

৬০ দিন = ১.২০০

৯০ দিন = ১.০৮৯

১৫০ দিন = ১.০০

২৪০ দিন = ০.৮৭

  • এসব বিষয় জানতে চাইলে help এবং FAQ ভালোভাবে পড়বেন। এছাড়া যদি সমস্যা হয় তাহলে support এ massage এর মাধ্যমে জানতে পারবেন।neobux support প্রক্রিয়া খুবই সচল। আপনার massage এর উত্তর ১-২ ঘন্টার ভিতরে জানিয়ে দেয়া হবে।

Tuesday, November 29, 2016

payza bank of Bangladesh

কিভাবে Payza একাউন্ট তৈরি করবেন :

 Payza তে একাউন্ট করতে চাইলে Payza account create now free please click here?
  1. তারপর Sign Up  তে ক্লিক করুন.
  2.  Personal  সিলেক্ট করুন।
  3. ফর্ম টি সঠিক ভাবে ফিল আপ করে Next Step এ ক্লিক করুন আপনার National ID কার্ড এর সব তথ্যের সাথে মিল রেখে। মনে রাখবেন কোন ভুল তথ্য দিলে কিন্তু একাউন্ট ভেরিফাই হবে না।
  4. সেকন্ড স্টেপ এ আপনি আপনার Email address , Password , Transaction Pin (যা ডলার সেন্ড করতে দরকার হবে)এবং Security Question সিলেক্ট করে Answer লিখে Final Step এ ক্লিক করতে হবে.
  5. তারপর যে ইমেল দিয়ে Registration করলেন সেই ইমেল এর লগিন করে ইনবক্স এ গিয়ে আপনার Payza Account Validation করতে হবে.
  6. আপনার কাজ শেষ। আপনার একাউন্ট তৈরি হয়ে গেছে। এবার ভেরিফাই করার পালা।

কিভাবে Payza একাউন্ট ভেরিফিকেশন করবেন:

দুইভাবে Payza তে একাউন্ট ভেরিফাই করা যায়ঃ

  1. 1.Document Validation
     2.Photo ID Validation

Document Validation পদ্ধতি ব্যাবহার করে একাউন্ট ভেরিফাই করতে গেলে যা যা লাগবে :

  1. আপনার পেজা একাউন্টে লগইন করে উপরে ডান দিকে Verification এ  ক্লিক করুন।
  2. এখান থেকে আপনার পছন্দের অপশনটি বেছে নিন । আমি Document Validation অপশনটি বেছে নিলাম ।
  3. Photo ID অপশন থেকে যেকোনো একটি অপশন বেছে নিন এবং Choose File থেকে আপনার ডকুমেন্টের স্ক্যান কপিটি সিলেক্ট করুন । 
  4. এবার তার নিচে Bank Document এর নিচে Bank Statementএ টিক চিহ্ন দিয়ে ব্যাংক স্টেটমেন্টের স্ক্যান কপিটি সিলেক্ট করে দিন ।
  5.  Document অবশ্যই Jpeg Format এ দিতে হবে।সবকিছু ঠিক থাকলে Next চাপুন ।
  6.  আপনার আপলোড করা ডকুমেন্টের প্রিভিউ দেখতে পাবেন.সবকিছু ঠিক থাকলে সেন্ড অপশনে ক্লিক করে আপনার রিকোয়েস্টটি সেন্ড করুন ।এবার দেখা যাক কিভাবে Photo ID Validation পদ্ধতিতে ভেরিফাই করবেন :
  7. আবার Verification এ গিয়ে  Photo ID Validation অপশন সিলেক্ট করুন ।
  8.  নিচের মত পেজ পাবেন ।Photo ID থেকে আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড , পাসপোর্ট কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্ক্যান কপিটি সিলেক্ট করে Next চাপুন ।
  9.  Document অবশ্যই Jpeg Format এ দিতে হবে।আপনার আপলোড করা ডকুমেন্টের প্রিভিউ দেখতে পাবেন ।
  10. সবকিছু ঠিক থাকলে Send অপশনে ক্লিক করে রিকোয়েস্ট সেন্ড করুন ।
  11. ভেরিফিকেশন রিকোয়েস্ট দেবার 2-3 দিনের মাঝেই পেজা থেকে রিপ্লাই পাবেন ।
  12.  আপনার আপলোড করা ডকুমেন্ট যদি সঠিক হয় তাহলে পেজা আপনার একাউন্ট ভেরিফাই করে দেবে ।
  13. তবে যদি আপনার ভেরিফিকেশন রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করা না হয় তাহলে পেজা থেকে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে কি কারনে আপনার রিকোয়েস্ট একসেপ্ট কয়ার সম্ভব হয়নি ।
একাউন্ট ভেরিফাই করার রিকোয়েস্ট একসেপ্ট না হবার কিছু কারন :
  1. আপনার সাবমিট করা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি অস্পষ্ট হলে ।
  2. আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টে দেয়া নাম বা ঠিকানার সাথে যদি আপনার পেজা একাউন্টের নাম বা ঠিকানা না মেলে ।
  3. আপনার সাবমিট করা ডকুমেন্ট ব্রোকেন হলে ।
অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেছে যে Scan Copy আবার কি আর এটা কোথাই পাবঃ
Scan Copy হল আপনার NID অথবা যেকোন Document এর Scan করা কপি। এই Scan Copy আপনি চাইলে যেকোন কম্পিউটার এর দোকান থেকে বানিয়ে নিতে পারেন। তাছারাও আপনি আপনার Android ফোনটা ব্যবহার করে সহজেই Scan Copy পেতে পারেন। তার জন্য আপনাকে Play Store এ যেয়ে Camscenner লিখে সার্চ দিয়ে App টা Install করতে হবে। তারপর ওই App তা দিয়েই Scan Copy বানাতে পারবেন।

payza bank of Bangladesh

কিভাবে Payza একাউন্ট তৈরি করবেন :

 Payza তে একাউন্ট করতে চাইলে Payza account create now free please click here?
  1. তারপর Sign Up  তে ক্লিক করুন.
  2.  Personal  সিলেক্ট করুন।
  3. ফর্ম টি সঠিক ভাবে ফিল আপ করে Next Step এ ক্লিক করুন আপনার National ID কার্ড এর সব তথ্যের সাথে মিল রেখে। মনে রাখবেন কোন ভুল তথ্য দিলে কিন্তু একাউন্ট ভেরিফাই হবে না।
  4. সেকন্ড স্টেপ এ আপনি আপনার Email address , Password , Transaction Pin (যা ডলার সেন্ড করতে দরকার হবে)এবং Security Question সিলেক্ট করে Answer লিখে Final Step এ ক্লিক করতে হবে.
  5. তারপর যে ইমেল দিয়ে Registration করলেন সেই ইমেল এর লগিন করে ইনবক্স এ গিয়ে আপনার Payza Account Validation করতে হবে.
  6. আপনার কাজ শেষ। আপনার একাউন্ট তৈরি হয়ে গেছে। এবার ভেরিফাই করার পালা।

কিভাবে Payza একাউন্ট ভেরিফিকেশন করবেন:

দুইভাবে Payza তে একাউন্ট ভেরিফাই করা যায়ঃ

  1. 1.Document Validation
     2.Photo ID Validation

Document Validation পদ্ধতি ব্যাবহার করে একাউন্ট ভেরিফাই করতে গেলে যা যা লাগবে :

  1. আপনার পেজা একাউন্টে লগইন করে উপরে ডান দিকে Verification এ  ক্লিক করুন।
  2. এখান থেকে আপনার পছন্দের অপশনটি বেছে নিন । আমি Document Validation অপশনটি বেছে নিলাম ।
  3. Photo ID অপশন থেকে যেকোনো একটি অপশন বেছে নিন এবং Choose File থেকে আপনার ডকুমেন্টের স্ক্যান কপিটি সিলেক্ট করুন । 
  4. এবার তার নিচে Bank Document এর নিচে Bank Statementএ টিক চিহ্ন দিয়ে ব্যাংক স্টেটমেন্টের স্ক্যান কপিটি সিলেক্ট করে দিন ।
  5.  Document অবশ্যই Jpeg Format এ দিতে হবে।সবকিছু ঠিক থাকলে Next চাপুন ।
  6.  আপনার আপলোড করা ডকুমেন্টের প্রিভিউ দেখতে পাবেন.সবকিছু ঠিক থাকলে সেন্ড অপশনে ক্লিক করে আপনার রিকোয়েস্টটি সেন্ড করুন ।এবার দেখা যাক কিভাবে Photo ID Validation পদ্ধতিতে ভেরিফাই করবেন :
  7. আবার Verification এ গিয়ে  Photo ID Validation অপশন সিলেক্ট করুন ।
  8.  নিচের মত পেজ পাবেন ।Photo ID থেকে আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড , পাসপোর্ট কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্ক্যান কপিটি সিলেক্ট করে Next চাপুন ।
  9.  Document অবশ্যই Jpeg Format এ দিতে হবে।আপনার আপলোড করা ডকুমেন্টের প্রিভিউ দেখতে পাবেন ।
  10. সবকিছু ঠিক থাকলে Send অপশনে ক্লিক করে রিকোয়েস্ট সেন্ড করুন ।
  11. ভেরিফিকেশন রিকোয়েস্ট দেবার 2-3 দিনের মাঝেই পেজা থেকে রিপ্লাই পাবেন ।
  12.  আপনার আপলোড করা ডকুমেন্ট যদি সঠিক হয় তাহলে পেজা আপনার একাউন্ট ভেরিফাই করে দেবে ।
  13. তবে যদি আপনার ভেরিফিকেশন রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করা না হয় তাহলে পেজা থেকে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে কি কারনে আপনার রিকোয়েস্ট একসেপ্ট কয়ার সম্ভব হয়নি ।
একাউন্ট ভেরিফাই করার রিকোয়েস্ট একসেপ্ট না হবার কিছু কারন :
  1. আপনার সাবমিট করা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি অস্পষ্ট হলে ।
  2. আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টে দেয়া নাম বা ঠিকানার সাথে যদি আপনার পেজা একাউন্টের নাম বা ঠিকানা না মেলে ।
  3. আপনার সাবমিট করা ডকুমেন্ট ব্রোকেন হলে ।
অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেছে যে Scan Copy আবার কি আর এটা কোথাই পাবঃ
Scan Copy হল আপনার NID অথবা যেকোন Document এর Scan করা কপি। এই Scan Copy আপনি চাইলে যেকোন কম্পিউটার এর দোকান থেকে বানিয়ে নিতে পারেন। তাছারাও আপনি আপনার Android ফোনটা ব্যবহার করে সহজেই Scan Copy পেতে পারেন। তার জন্য আপনাকে Play Store এ যেয়ে Camscenner লিখে সার্চ দিয়ে App টা Install করতে হবে। তারপর ওই App তা দিয়েই Scan Copy বানাতে পারবেন।

Recent Post